রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
পাথরঘাটা (বরগুনা) উপজেলা সংবাদদাতা
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আলহাজ মো. ইসমাইল হাওলাদারের স্ত্রী ১ সন্তানের জননী রুমা বেগম (৩০) পরকীয়ার টানে স্বামীর লক্ষাধিক টাকার স্বর্ণালংকার ও নগদ কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে একই উপজেলার কালমেঘা ইউনিয়নের ১ সন্তানের জনক পূর্ব ঘুটাবাছা ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য গোলাম ছগিরের হাত ধরে পালিয়েছে। এ ঘটনায় রুমার স্বামী আলহাজ মো. ইসমাইল হাওলাদার বাদী হয়ে গত ১৮ মে পাথরঘাটা থানায় গোলাম ছগির ও রুমাসহ ৩ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেছে। মামলার এজাহার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালে একই উপজেলার আঃ হালিমের মেয়ে মোসাঃ রুমা বেগম এর সাথে বিবাহ হয় ইসমাইল হাওলাদারের। বিবাহের পরে ইসমাইল হাওলাদার স্ত্রী রুমাকে লক্ষাধিক টাকার স্বর্ণালংকার দিয়ে সাজিয়ে রাখলেও অবশেষে পরনারী লোভী গোলাম ছগিরের খপ্পরে পড়ে স্বামীর সুখের সংসার ছেড়ে নগদ লক্ষাধিক টাকা ও লক্ষাধিক টাকার মালামাল হাতিয়ে নিয়ে ছগিরের হাত ধরে গত ১৬ মে পালিয়েছে। জানা গেছে, রুমা পরিবার কল্যাণ সহকারী হিসেবে চাকরি করার সুবাদে উপজেলার কালমেঘা ইউনিয়নের কালিবাড়ি মাঠকর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিল। এই সুজোগে গোলাম ছগির রুমাকে বিভিন্নভাবে ফুঁসলিয়ে রুমা ও তার ৬ বছরের রুপি নামক শিশু কন্যাকে নিয়ে পালিয়ে যায়। এলাকাবাসী সূত্রে আরো জানা গেছে, ছগির এর আগেও একাধিক বিবাহ করেছে এবং বর্তমানেও ছগিরের ঘরে স্ত্রী সন্তান আছে। এব্যাপারে ইসমাইল হাওলাদার বলেন আমি আমার স্ত্রীর নামে জমি কবলা করে দিয়েছে এবং বর্তমানে রুমা আমার সাজানো সংসার ধ্বংস করে নগদ টাকাসহ অন্তত ১৫ লাখ টাকার স্বর্ণের মালামাল ও আমার আদরের একমাত্র শিশু কন্যাকে নিয়ে ছগিরের হাত ধরে পালিয়েছে। আমি এর বিচার চাই। এব্যাপারে গোলাম ছগির ও রুমার মোবাইল বন্ধ থাকায় তাদের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভাব হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।