রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার ১৪নং কয়রা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে বিদ্রোহী প্রার্থী আলহাজ গাজী খোরশেদ আলমের সমর্থকদের পুলিশি হয়রানি, বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে তাদের ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ দায়ের ও সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় সিরাজগঞ্জ টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরাম কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও উল্লাপাড়া মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলহাজ গাজী খোরশেদ আলম বলেন, কয়রা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হেলাল উদ্দিন ও তার কর্মী-সমর্থকরা ঘোষণা দিয়েছেন, ভোট যেখানেই দেয়া হোক না কেন নৌকা প্রতীক বিজয়ী হবে। ভোটের পর নাশকতার মামলা দিয়ে আটক করা হবে। আমার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নানাভাবে হুমকি প্রদর্শন করা হচ্ছে। আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করার ঘোষণা দিয়েছে। এ ব্যাপারে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও স্থানীয় প্রশাসন বরাবর লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছি। তিনি আরো উল্লেখ করেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য তানভীর ইমাম গত ২৯ মে তার গ্রামের বাড়ি সলপ ইউনিয়নের সোনাতলায় সরকার দলীয় নৌকা প্রতীকের সকল প্রার্থীকে ডেকে নিয়ে গোপন বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে স্বতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ভোটের মাঠ থেকে দূরে রাখতে এবং নৌকা প্রার্থীকে বিজয়ী করতে পুলিশ প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। এ ছাড়া নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করতে ৯টি ভোট কেন্দ্রে দলীয় লোকজনকে প্রিসাইডিং অফিসার পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।