Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ইরানে হামলার অনুমতি দিয়ে প্রত্যাহার ট্রাম্পের

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২২ জুন, ২০১৯, ১২:০৬ এএম

আমেরিকান ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করায় ইরানে সামরিক হামলার অনুমতি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে হামলা চালানো হবে এমন প্রস্তুতির শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন তিনি। নিউইয়র্ক টাইমসের বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল (শুক্রবার) ভোরে প্রাথমিকভাবে ইরানের রাডার ও মিসাইল ব্যাটারি লক্ষ্য করে সামরিক হামলার অনুমতি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প প্রশাসনের শীর্ষ এক কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে নিউ ইয়র্ক টাইমস জানায়, হামলার জন্য যুদ্ধবিমান ও জাহাজ প্রস্তুত ছিল। তবে হামলার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসায় হামলা চালানো হয়নি।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরান খুব বড় ভুল করেছে, দেশটিতে হামলার আবশ্যকতা থাকলেও নিজের যুদ্ধবিরোধী মনোভাব থেকে তিনি আলোচনার মধ্য দিয়ে সমস্যার সমাধান চাইছেন। ওমানের মাধ্যমে তেহরানকে এই বার্তা দিয়েছেন তিনি। ইরানি কর্মকর্তারা এই বার্তা পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। তবে আলোচনার সিদ্ধান্তটি পুরোপুরি সর্বোচ্চ নেতার ওপর নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন তারা। ইরানের ওপর হামলা চালানো হলে বদলা নেয়া হবে বলেও হুঁশিয়ার করেছে তেহরান।

পেন্টাগন ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশের অভিযোগ নাকচ করে বলেছে, আন্তর্জাতিক সীমার মধ্যে অবৈধভাবে ইরান তাদের ড্রোন ভূপাতিত করেছে। ড্রোনটি ছিল আন্তর্জাতিক পানিসীমার ওপরে, ইরানের আকাশসীমায় নয়।

ড্রোনটি এমন এক সময় ভূপাতিত করা হলো, যখন ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চরম উত্তেজনা চলছে। এই ঘটনায় তেহরান ও ওয়াশিংটনের মধ্যে সামরিক উত্তেজনা নতুন মাত্রা পেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ড্রোন ভূপাতিত করে ইরান অনেক বড় ভুল করেছে বলে মন্তব্য করলেও ট্রাম্প মনে করেন, মনুষ্য ত্রুটির কারণে এই ঘটনা (ড্রোন ভূপাতিত) ঘটে থাকতে পারে। ট্রাম্প বলেন, ইচ্ছাকৃতভাবে মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে বলে তার মনে হয় না।

ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফ বলেন, তার দেশের ভৌগোলিক সীমা যুক্তরাষ্ট্র লঙ্ঘন করছে মর্মে জাতিসংঘে অভিযোগ করবে তেহরান। জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত মাজিদ তাখত রাভানচি বলেছেন, মার্কিন ড্রোনটি স্পষ্টতই গুপ্তচরবৃত্তির কাজে যুক্ত ছিল। এটি আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। জাতিসংঘ মহাসচিব ও নিরাপত্তা পরিষদের কাছে লেখা এক চিঠিতে মাজিদ তাখত রাভানচি বলেছেন, ইরান যুদ্ধ চায় না। কিন্তু তারা শত্রুপক্ষের তৎপরতার বিরুদ্ধে নিজেদের ভূখন্ড রক্ষার অধিকার রাখে। সংযুক্ত আরব আমিরাতের উপকূলে এবং ওমান উপসাগরে সাম্প্রতিক সময়ে পরপর দুটি জাহাজে হামলার ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে টানাপোড়েন বেড়েছে। ওই হামলাগুলোর জন্য তেহরানকে দায়ী করছে ওয়াশিংটন। যদিও তেহরান অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। এর মধ্যে মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করল ইরান।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার মার্কিন ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার পর ইরানের রেভুল্যুশনারি গার্ডস কর্পস’র (আইআরজিসি) কমান্ডার বলেন, ইরান যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। জেনারেল হোসেইন সালামি দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেয়া বক্তব্যে বলেন, মার্কিন ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি পরিষ্কার বার্তা। তিনি আরো বলেন, ‘কোন দেশের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হতে ইরানের ইচ্ছা নেই, কিন্তু আমরা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।’

ইরান বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের যে ড্রোন বিমানটি তারা গুলি করে ভ‚পাতিত করেছে সেটি তাদের আকাশসীমা যে লঙ্ঘন করেছে তার ‘অকাট্য’ প্রমাণ রয়েছে। ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি সুইস রাষ্ট্রদূত মারকাস লেইটনারকে এসব কথা বলেন। ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এসব তথ্য বলা হয়েছে।

আরাকচি সুইস রাষ্ট্রদূতকে বলেন, ভূপাতিত ড্রোনের কিছু অংশ তারা তাদের পানিসীমা থেকে উদ্ধার করেছে। এছাড়া তিনি পুনরায় বলেন, ইরান কোন যুদ্ধে যেতে চায় না। তবে তিনি বলেন, ইরানে কেউ আগ্রাসন চালালে ইরান তার জবাব দিতে দ্বিধা বোধ করবে না।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মাদ জাওয়াদ জারিফ বলেছেন, মার্কিন চাপ ও অর্থনৈতিক সন্ত্রাসবাদের মুখে ইরান তার আঞ্চলিক নীতি পরিবর্তন করবে না। প্রেস টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তারা যুদ্ধ চান না, তবে আক্রান্ত হলে তার সমুচিত জবাব দেবেন।

ওয়াশিংটন-তেহরান ধারাবাহিক উত্তেজনা চলমান থাকা অবস্থায়, ক’দিন আগে মধ্যপ্রাচ্যে আরো ১ হাজার মার্কিন সেনা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এরইমধ্যে বৃহস্পতিবার ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের হরমোজগান রাজ্যের কুহমোবারক এলাকায় ‘আরকিউ-৪ গ্লোবাল হক’ নামে একটি ড্রোনকে ভূপাতিত করেছে ইরানের সেনাবাহিনী। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে সামরিক অভিযানের নির্দেশ দিয়েও তা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

সা¤প্রতিক উত্তেজনা নিয়ে প্রেস টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মাদ জাওয়াদ জারিফ বলেছেন, তেহরান কারও সঙ্গে যুদ্ধ চায় না। তবে আক্রান্ত হলে নিজের পানি, স্থল ও আকাশসীমা রক্ষা করবে তারা। জারিফ বলেন, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও হুমকির মুখে ইরান কখনো তার আঞ্চলিক নীতিতে পরিবর্তন আনবে না।

ইরানকে চাপ দিতে সউদী আরবের সমর্থন চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে আবারও সউদী আরবের সমর্থন চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সউদী উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী খালিদ বিন সালমানের সঙ্গে আলাপকালে এই সমর্থন চান ইরানে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত ব্রায়ান হুক। এক টুইটে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রিন্স খালিদ।

২০১৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে পরমাণু নিয়ন্ত্রণবিষয়ক একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে ইরান। বিনিময়ে দেশটির ওপর থেকে অর্থনৈতিক অবরোধ তুলে নেয়া হয়। কিন্তু গত বছর ইউরোপীয় মিত্রদের বাধা সত্তে¡ও ওই চুক্তি থেকে বেরিয়ে যান যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে ইরানের ওপর তেল রফতানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে একের পর এক অবরোধ আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে এ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা চলার মধ্যেই মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করার ঘটনা ঘটে।

গতকাল শুক্রবার বৈঠকে তারা এই অঞ্চলে সাম্প্রতিক হামলা নিয়ে আলোচনা করেছেন। আরব উপসাগরে দুটি ট্যাঙ্কার বিস্ফোরণের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র ও সউদী আরব ইরানকে দায়ী করছে। আর সেই অভিযোগ অস্বীকার করছে ইরান। এক টুইটবার্তায় প্রিন্স খালিদ জানান, ইরানের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে সউদী আরবের সমর্থন চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সূত্র : এএফপি, বিবিসি, রেডিও তেহরান।



 

Show all comments
  • Jahangir Alam ২২ জুন, ২০১৯, ১:০১ এএম says : 0
    যে পারে সে পারে!!!!!!
    Total Reply(0) Reply
  • Feruz Ahammad ২২ জুন, ২০১৯, ১:০২ এএম says : 0
    একজন পাক্কা জুয়াড়ী যখন বুঝতে পারে এখন তার হারার পালা তখন সে আপোষেই সটকে পড়ে আর এটাই হয়েছে বেচারা ট্রাম্পের।
    Total Reply(0) Reply
  • Alaudin Alo ২২ জুন, ২০১৯, ১:০২ এএম says : 0
    এত জলদি নেশা কাটবে ভাবতে পারি নি!
    Total Reply(0) Reply
  • Prience Prience ২২ জুন, ২০১৯, ১:০২ এএম says : 0
    ইরান কে কঠোর নজরদারীতে রাখতে হবে নইলে আরব বিশ্বে সমস্যা সৃষ্টি হবে সর্বোপরি আইএস জাতীয় জঙ্গি রা এই রকম সমস্যা থেকে সুযোগ নিবে এবং ক্যান্সারের মত সব দিকে ছড়িয়ে পরবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Sheikh Hossain ২২ জুন, ২০১৯, ১:০২ এএম says : 1
    ইসরায়েলকে নিরাপদ করার জন্য ইরানকে আক্রমন সে করবেই। এখন আগামী নির্বাচনের যোগবিয়োগটা মেলানোর প্রক্রিয়া চলছে। যুদ্ধের খরচের টাকাটাও সৌদির কাছথেকে আদায় করা হবে।
    Total Reply(1) Reply
    • Omar Faruk ২২ জুন, ২০১৯, ৭:৫১ পিএম says : 4
      super Vai
  • আসিফ ইবনে ইসলাম ২২ জুন, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    পৃথিবীতে শয়তানদের তালিকা প্রকাশ করলে,,,, তাহারা যথাক্রমে এই স্থান দখল করতে সক্ষম হবেন। ১ নং ডোনাল্ড ট্রাম্প ২ নং বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ৩ নং নরেন্দ্র মোদী
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Alam ২২ জুন, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    ডোনাল্ড ট্রাম্পের কোমল একটি মন আছে, সে যুদ্ধ ও মানুষ হত্যা পছন্দ করেনা l তবে আমেরিকা ইচ্ছা করলে ইরানকে এক মাসের মধ্যে ধ্বংস করে দিতে পারে l আমেরিকা জাতীয় নিরাপত্তার ব্যাপারে কাউকে ছাড় দেয়না l
    Total Reply(0) Reply
  • Zahid H. B. ২২ জুন, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
    জন বোল্টন আশা করি ইরানে হামলা চালানোর আগে ইরান ইরাক যুদ্ধের ইতিহাসটা ভালোভাবে পর্যালোচনা করবেন। সাদ্দামের ইরাকী আর্মিকে পশ্চিমা সবগুলো দেশ মিলে ফান্ডিং দিয়েছিলো। ইনফ্যাক্ট খোদ সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকেও ইরাক সাপোর্ট পেয়েছিলো। আর ইরান একাই লড়েছিলো। আহামরি কিছুই ছিল না। কিন্তু ছিল ভয়াবহ সব মিলিশিয়া... ইমাম খোমেনির কথায় গায়ে বোমা বেধে ইরাকী ট্যাংকের তলে ঢুকে যেতো। রাসায়নিক অস্ত্র মেরেও ইরানকে কাবু করতে পারেনি সাদ্দাম। এক চুল জায়গাও নিতে পারেনি। এতো গেলো ইরান ইরাক যুদ্ধের কথা। এবার আসুন খোদ আমেরিকার ইরাক আক্রমনের পরের ইতিহাস। এখন পর্যন্ত ইরাকে মার্কিন আর্মি সবচেয়ে ভয়াবহ যে সিচুয়েশন ফেস করেছে, সেটা সাদ্দামের রিপাবলিকান গার্ড নয়। আইসিসও নয়। সেটা মুক্তাদা আল সাদারের শিয়া মিলিশিয়া বাহিনী। ফালুজা'তে রাতের ঘুম হারাম করে ছেড়ে দিয়েছিলো মুক্তাদা আল সাদারের মাহাদী আর্মি। পরে নেগোসিয়েশনের মধ্য দিয়ে আমেরিকা সেটা থামিয়েছে। মুক্তাদার আল সাদার এখন ইরাকেই থাকে। ইরাক সরকারের অফিসিয়াল কোনো টাইটেল বা পদপদবি না নিলেও অনেক ইনফ্লুয়েন্সিয়াল। মার্কিনীরা তার সাথে শান্তিচুক্তি করেছে অলিখিতভাবে। যাই হোক, গত শতাব্দীর আশির দশকের ইরান আর আজকের ইরান এক নয়। এখন রাশিয়া আর চীনের মত দেশের পলিটিক্যাল সাপোর্ট আছে। খোদ জার্মানির মত কিছু ইউরোপিয়ান দেশও ইরানকে সাপোর্ট না দিলেও ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কখনোই চাইবে না। রাশিয়া ইতিমধ্যে ইরানে S-400 মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম সাপ্লাই দেবার ঘোষনাও দিয়ে ফেলেছে। ভারতের সাথে ইরানের সম্পর্ক আছে। বানিজ্যিক স্বার্থ আছে। ইরান এখন আর একা নয়। সুতরাং ট্রাম্প যতটা সহজ মনে করতেছে, ইরানে হামলা এতো সহজ হবে না। যদি হইত, তাহলে ডিক চেনি, রামসফেল্ড আর বুশ গং আগেই সেই কাজ করতো। আর ইরানিয়ানদের জাতিগত ইউনিটি আছে। নিজেরা নিজেরা একজন আরেকজনের পিছে লাগবে না। ইরানে হামলা চালানোর জন্য আমেরিকানদের চিয়ারিং করতেছে মুলত সৌদি আর ইসরাইল। এই দুই দেশ সবচেয়ে বেশি চাচ্ছে আমেরিকা যাতে ইরানে হামলা চালায়। আমার ধারণা, ট্রাম্প সর্বোচ্চ যেটা করতে পারে, সেটা হল ইরানের কিছু মিলিটারে স্থাপনায় B-2 বোমারু বিমান দিয়ে কিছু বোমাবাজি করতে। সেক্ষেত্রে রুশ S-400 থাকাটা ইরানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। no wonder why, পুতিন এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে কিছু S-400 বিক্রি করবে ইরানে। সবই ব্যবসা।
    Total Reply(1) Reply
    • habib ২২ জুন, ২০১৯, ১০:৪৮ এএম says : 4
      Batter did not mention about India. India is an selfish country in the world..
  • Md. M Rahman ২২ জুন, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
    প্রায় প্রত্যেকটা যুদ্ধ শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র পালিয়েছে। ভিয়েতনাম, আফগানিস্তান। সিরিয়াতেও তুরস্কও ও রাশিয়ার কুটনীতিতে সুবিধা করতে না পেরে পালাচ্ছে। ইরানেও আক্রমণ করলে শেষ পর্যন্ত নেড়ি কুত্তার মত লেজ গুটিয়ে পালাতে হবে আমেরিকাকে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ