মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ক্ষেপণাস্ত্র মজুতের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে বাড়িয়েছে সউদী আরব। মজুত বাড়ার পেছনে হাত আছে চীনের। এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যপ্রমাণ পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এ ঘটনা ঘটলে মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের তিন দশকের কৌশল চরম হুমকির মুখে পড়বে। গত বৃহস্পতিবার মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সউদী আরবের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে (ব্যালিস্টিক মিসাইল প্রোগ্রাম) সরাসরি সাহায্য করছে চীন। মার্কিন গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তারা এর প্রমাণ পাওয়ার দাবি করেছেন। বিষয়টি সত্যি হলে মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের তিন দশকের কৌশল হুমকির মুখে পড়বে। সিএনএনের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সউদী আরবের পারমাণবিক অস্ত্র মজুত ও সক্ষমতা বিষয়ে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর তথ্য হাতে পেয়েও এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেয়নি ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন।
এদিকে ইরানকে রুখতে মরিয়া সউদী আরবও। গত বছর মার্কিন এক টিভি চ্যানেলের এক অনুষ্ঠানে সউদী যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান বলেছিলেন, ‘ইরান যদি পরমাণু বোমা বানায়, আমরাও বানাব।’
যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র কেনে সউদী আরব। তবে, ১৯৮৭ সালে স্বাক্ষরিত একটি অনানুষ্ঠানিক বহুজাতিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ চুক্তির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র কিনতে পারে না সউদী আরব। কিন্তু সউদী আরব বরাবরই বলে আসছে, শত্রæ দেশ ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতার সমকক্ষ হতে তাদেরও পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রয়োজন। তাই ১৯৮৭ সালের চুক্তিতে যেসব দেশ স্বাক্ষর করেনি, চীনসহ সেসব দেশ থেকে নানা সময়ে সহায়তা নিয়েছে সউদী আরব। সূত্র : ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।