Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জয়ের ধারা অব্যহত অস্ট্রেলিয়ার

আইসিসি বিশ্বকাপ ২০১৯

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৬ জুন, ২০১৯, ২:১২ পিএম | আপডেট : ১২:০৮ এএম, ৭ জুন, ২০১৯

স্টার্ক তার বোলিংয়ের শেষ তিন ওভারে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে ফেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৫ রানে হারানোর দিনে এবারের বিশ্বকাপের প্রথম বোলার হিসেবে ৫ উইকেট লাভ করেছেন এই পেসার। এর আগে হোপ, হোল্ডারের প্রচেষ্টা শুধুমাত্র হারের ব্যবধানই কমিয়েছে। ব্যাট হাতে অস্ট্রেলিয়া দলকে এগিয়ে দিয়েছেন নাইল। আর দলের বিপর্যয়ে হাল ধরেছেন স্মিথ।

অস্ট্রেলিয়ার ২৮৯ রানের জবাবে ৯ উইকেটে ২৭৩ রান তুলতে পেরেছে ক্যারিবীয়রা। অস্ট্রেলিয়া তাদের পরের খেলা খেলবে ১৪ মার্চ ভারতের বিপক্ষে। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৫ মার্চ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলবে তাদের পরবর্তী ম্যাচ।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২৭৩/৯ (৫০ ওভার) (গেইল ২১, লুইস ১, হোপ ৬৮, পুরান ৪০, হেটমায়ার ২১, হোল্ডার ৫১, রাসেল ১৫, ব্রাথওয়েট ১৬, নার্স ১৯*, কটরেল ১, থমাস ০*; স্টার্ক ৪৬/৫, কামিন্স ৪১/২, নাইল ৭০/০, ম্যাক্সওয়েল ৩১/০, জাম্পা ৫৮/১, স্টোইনিস ১৮/০)

ম্যাচসেরা: ন্যাথান-কোল্টার-নাইল

ফল: অস্ট্রেলিয়া ১৫ রানে জয়ী

স্টার্কের জোড়া উইকেটে চাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

ম্যাচের ৪৬তম ওভারটিই হতে পারে টার্নিং পয়েন্ট। এই ওভারে ব্যাথওয়েট (১৬) ও হোল্ডার (৫১) এই দুই ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে দেন স্টার্ক। ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ এখন অস্ট্রেলিয়ার দখলে। ক্রিজে ব্যাট হাতে আছেন দুই নতুন ব্যাসম্যান কটরেল (০*) ও নার্স (০*)।

দলীয় সংগ্রহ ৪৬ ওভারে ৮ উইকেটে ২৫২ রান। জয়ের জন্য আরও প্রয়োজন ৩৭ রান।

রাসেলকে ফেরালেন স্টার্ক

যতক্ষন ক্রিজে ছিলেন স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে ব্যাটিং করেছেন রাসেল। কিন্তু স্টার্কের বলের বেশি আগ্রাসী হতে গিয়ে ফিরতে হরো তাকে। ফেরার আগে ১১ বল খেলে ১১ রান করেন রাসেল। ব্যাথওয়েট (০*) নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নেমেছেন। তার সঙ্গে খেলবেন হোল্ডার (৩৩*)।

৩৯ ওভার শেষে সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২১৭ রান।

আশাহত করে ফিরলেন হোপ

ক্রিজে শুরু থেকে খেলেছেন হোপ। বেশ জমে গিয়েছিলেন। অথচ কামিন্সের একটি লেগ স্ট্যাম্পে পিচ করা বল খেলতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন তিনি। ৭টি চারের সাহায্যে ৬৮ রান করেছেন হোপ। এখন হোল্ডারের (২৪*) সঙ্গে ব্যাট করতে নেমেছেন রাসেল (০*)।

দলীয় সংগ্রহ ৩৬ ওভারে ৫ উইকেটে ১৯১ রান।

হোপের ব্যাটে আশা দেখছে ক্যারিবীয়রা

দলীয় ৭ রানে প্রথম উইকেট পরার পর নেমেছিলেন হোপ। তখন থেকে এখন অবধি তিনি দায়িত্ব নিয়ে খেলছেন। গেইল, পুরান, হেটমায়ারের পর এখন খেলছেন অধিনায়ক হোল্ডারের সঙ্গে। ৬২ রানে অপরাজিত থাকা এই ব্যাটসম্যান তার ইনিংসে মেরেছেন ৬টি চার। তার ব্যাটই এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের মূল আশা। হোল্ডার অপরাজিত আছেন ১২ রানে।

দলীয় সংগ্রহ ৩২ ওভারে ৪ উইকেটে ১৭৩ রান।

রান আউট হলেন হেটমায়ার

হোপের সঙ্গে অসাধারন খেলছিলেন হেটমায়ার। কিন্তু নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে ফিরে যান এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। বিদায়ের আগে তিনি ২১ রান করেন। হোপের (৫১*) সঙ্গী এখন হোল্ডার (১*)।

স্কোর-২৮ ওভারে ৪ উইকেটে ১৫১ রান।

পুরানকে ফেরালেন জাম্পা

অসাধারন খেলতে থাকা পুরানকে ফিরিয়ে দিলেন জাম্পা। তিনি ৩৬ বলে ৪০ রানের একটি ইনিংস খেলেন। হোপের (২৭*) সঙ্গে জুটি বাঁধতে ক্রিজে এসেছেন হেটমায়ার (২*)।

স্কোর-২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১০২ রান।

হোপ-পুরানে এগুচ্ছে ক্যারিবীয়রা

ইউনিভার্সেল বস গেইলের বিদায়ের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে হোপ-পুরান জুটি। হোপ ১৬ রানে অপরাজিত আছেন। পুরান খেলছেন ৩৯ রানে। ব্যক্তিগত ৩১ রানে পুরানের ক্যাচ ফেলে দেন ম্যাক্সওয়েল। তৃতীয় উইকেটে এই দুই ব্যাটসম্যান এখন অবধি যোগ করেছে ৫৬ রান।

দলীয় সংগ্রহ ১৭ ওভারে ২ উইকেটে ৮৮ রান

তৃতীয় রিভিউ নিয়ে ফিরলেন গেইল

মিচেল স্টার্কের করা ইনিংসের তৃতীয় ওভারে দুইবার রিভিউ নিয়ে ক্রিজে টিকে গেছেন ক্রিস গেইল। ওভারের পঞ্চম বলে গেইলকে ক্যাচ আউটের সঙ্কেত দেন আম্পায়ার। রিভিউ নিতে দেরি করেননি গেইল। তাতে দেখা যায়, বল আলতো করে ছুঁয়ে গেছে স্ট্যাম্পকে। তাতে বেঁচে যান গেইল। পরের বলে এলবিডব্লিউয়ের সিদ্ধান্তকেও চ্যালেঞ্জ করেন তিনি। তাতেও বেঁচে যান। কিন্তু তার স্টোর্কের পরের ওভারের ৫ম বলে লেগ বিফোরের সিদ্ধান্তকে তৃতীয়বারের মতো চ্যালেঞ্জ করেও আর টিকতে পারেন নি গেইল। ১৭ বলে ২১ রান করে ফেরেন গেইল। হোপ ও পুরান ০ রানে ব্যাট করছেন।

স্কোর-৫ ওভারে ২ উইকেটে ৩১ রান।

লুইসকে ফেরালেন কামিন্স

ব্যক্তিগত ১ রান করেই কামিন্সের বলে দ্বিতীয় স্লিপে স্মিথের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান লুইস। গেইলের (১*) সঙ্গে ব্যাট করতে নেমেছেন হোপ (০*)।

স্কোর-২ ওভারে ১ উইকেটে ৭ রান।

২৮৮ রানে অল আউট অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়া দলের শেষ তিন উইকেট তুলে নেন ব্যাথওয়েট। বিধ্বংসী হয়ে যাওয়া নাইলকে ৯২ রানে, কামিন্সকে ২ রানে এবং স্টার্ককে ৮ রানে আউট করেন তিনি। তার শেষের দিকের নৈপুন্যে ২৮৮ রানে ১ ওভার খেলতে না পেরেই অলআউট হয় অজিরা।

অবশ্য অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস এতদূর গড়াবে, এমনটা মনে হয়নি। স্মিথের সঙ্গে ক্যারি, এরপর নাইল খেলেন দায়িত্বশীল ইনিংস। এতেই জয় তুলে নেয়ার মতো সংগ্রহ তুলতে সমর্থ হয় বর্তমান শিরোপাধারীরা। উল্লেখ্য, নাইলের ক্যারিয়ারে এটাই প্রথম অর্ধশত রান। আর এই হাফ সেঞ্চুরিতেই তিনি আরেকটি রেকর্ড গড়েন। বিশ্বকাপে ৮ নম্বরে ব্যাট করতে আসা ব্যোটসম্যানদের মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ সংগ্রহ। মূল তার ঝড়ো ইনিংসের সুবাদে অস্ট্রেলিয়া বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে সক্ষম হয়। জয়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রয়োজন ২৮৯ রান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: ২৮৮/১০ (৪৯ ওভার) (ওয়ার্নার ৩, ফিঞ্চ ৬, খাজা ১৩, স্মিথ ৭৩, ম্যাক্সওয়েল ০, স্টোইনিস ১৯, ক্যরি ৪৫, নাইল ৯২, কামিন্স ২, স্টার্ক ৮, জাম্পা ০*; থমাস ৬৩/২, কটরেল ৫৬/২, রাসেল ৪১/২, ব্যাথওয়েট ৬৭/৩, হোল্ডার ২৮/১, নার্স ৩১/০)

ভেঙে গেল স্মিথের প্রতিরোধ

ছক্কা হতে পারতো। সেই সম্ভাবনাই ছিলো বেশি। যদি না সীমানার দড়ি ঘেষে একহাতে ক্যাচটা না নিতে পারতেন কটরেল। স্মিথের প্রতিরোধ ভেঙে যায় ব্যক্তিগত ৭৩ রানে। ব্যাটিংয়ে আসা কামিন্স (০*) খেলবেন নাইলের (৬৬*) সাথে। বিদায়ের আগে অবশ্য স্মিথ অস্ট্রেরিয়াকে ভালো একটি লড়াইয়ের সংগ্রহে দাঁড় করিয়েছেন।

স্কোর-৪৫ ওভারে ২৫২/৭

স্মিথের পর নাইলের ফিফটি

স্মিথের পর ফিফটির দেখা পেয়েছেন নাইল। মাত্র ৪১ বলে ব্যক্তিগত অর্ধশত রান পূর্ণ করেন তিনি। স্মিথ ৬৭ ও নাইল ৫৭ রানে ব্যাট করছেন।

স্কোর-৪৩ ওভারে ২৩৩/৬।

স্মিথের ফিফটিতে দুইশ পেরুল অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনারের বিদায়ের পর ইনিংসের মাত্র ৪ ওভারেই ক্রিজে আসেন স্মিথ। সেখান থেকে দলকে ছোট ছোট জুটি করে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন এই ব্যাটসম্যান। স্মিথ ৫৬ রানে অপরাজিত আছেন। নাইল খেলছেন ৩৮ রানে।

দলীয় স্কোর-৩৯ ওভারে ২০২/৬।

ক্যারিকে ফেরালেন রাসেল

ভালোমতোই খেলছিলেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটকিপার ব্যাটম্যান ক্যারি। কিন্তু ৩০ ওভারের পানি পানের বিরতির পর ফিরেই চতুর্থ বলে ক্যারিকে কক বিহাইন্ডের শিকার করেন রাসেল। ফেরার আগে ৪৫ রান করেছেন ক্যারি। নতুন ব্যাটসম্যান নাইল (১*) খেলছেন স্মিথের (৪৩*) সঙ্গে।

স্কোর-৩১ ওভারে ১৪৮/৬।

চাপ সামলাচ্ছে স্মিথ-ক্যারি জুটি

স্টোইনিসের উইকেট যাওয়ার পর খাদের কিনারায় চলে গিয়েছিলো অস্ট্রেলিয়া। সেখান থেকে দলকে ধীরে ধীরে তুলে আনছেন স্মিথ-ক্যারি জুটি। স্মিথ ৪২ রানে ও ক্যারি ৪৫ রানে অপরাজিত আছেন। এই দুই ব্যাটসম্যান ইতিমধ্যে ৬৭ রান যোগ করেছে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে।

দলীয় সংগ্রহ ৩০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৪৬ রান।

স্টোইনিসের বিদায়ে চাপে অস্টেলিয়া

দ্রুত চার উইকেট পতণের পর স্মিথ-স্টোইনিস জুটি পঞ্চাশ পূর্ণ করে আর এগুতে পারলো না। দলীয় ৭৯ রানে মাথায় হোল্ডারের বলে ক্যাচ আউট হয়ে ফিরে যান স্পোইনিস। আউট হওয়ার আগে তিনি ১৯ রান করেছেন। স্টোইনিসের বিদায়ে ভয়াবহ চাপে পড়েছে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা। স্মিথ ২৩ রানে অপরাজিত আছেন। তার সঙ্গে জুটি বাঁধা ক্যারি খেলছেন ১ রানে।

দলীয় সংগ্রহ ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ৮৩ রান।

খাজার পর ফিরে গেলেন ম্যাক্সওয়েল

রাসেলের একেবারে অফ স্ট্যাম্পের বাইরের একটি বলে খোঁচা দিতে গিয়ে শাই হোপের দুর্দান্ত ক্যাচে ফিরে যান খাজা (১৩)। পরের ওভারে নিজের দ্বিতীয় শিকারের সন্ধান করতে থাকেন কটরেল। সফলও হয়েছেন, ৪র্থ বলে। দুর্দান্ত এক বাউন্সারে ম্যাক্সওয়েলকে শর্ট খেলতে বাধ্য করেন কটরেল। তাতেই শূন্যে ভাসা বলটি তালুবন্দী করে নেন হোপ। অহেতুক শর্ট খলতে গিয়ে আউট হওয়া ম্যাক্সওয়েল দলকে ফেলে গেলে চরম বিপদে। মাত্র ৮ ওভারেই টারটি উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ক্রিজে আছে স্মিথ (৪*) ও স্টোইনিস (০*)।

৮ ওভার শেষে দলীয় সংগ্রহ ২ উইকেটে ৩৮ রান।

জোড়া উইকেটে দুর্দান্ত শুরু ক্যারিবীয়দের

অধিনায়কের টসে জিতে ফিল্ডিং নেয়ার সিদ্ধান্ত শুরুতেই সঠিক প্রমান করলেন থমাস ও কটরেল। অ্যারন ফিঞ্চকে ইনিংসের তৃতীয় ওভারে (৬) ক্যাচ আউট করে ফিরিয়ে দেন থমাস। ঠিক তার পরের ওভারেই কটরেল ফিরিয়ে দেন আরেক ওপেনার ওয়ার্নারকে (৩)। খাজা ৭ রানে ও স্মিথ ০ রানে অপরাজিত আছেন।

দলীয় স্কোর-৪ ওভারে ২৬/২।

অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

টসে জিতে অস্টেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অ্যারন ফিঞ্চ অবশ্য বলেছেন, টসে জিতলে তিনি ব্যাটিং নিতেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে রয়েছে একটি পরিবর্তন। এভিন লুইস দলে ফিরেছেন, আর বাদ পড়েছেন ড্যারেন ব্রাভো। অস্ট্রেলিয়া দলে কোন পরিবর্তন নেই।

অস্ট্রেলিয়া দল:  অ্যারন ফিঞ্চ (অধিনায়ক), ডেভিড ওয়ার্নার, উসমান খাজা, স্টিভ স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টোইনিস, অ্যালেক্স ক্যারি (উইকেটরক্ষক), ন্যাথান-কুলটার-নাইল, প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, অ্যাডাম জাম্পা।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোয়াড: ক্রিস গেইল, এভিন লুইস, শাইহোপ (উইকেটরক্ষক), নিকোলাস পুরান, শিমরন হিটমেয়ার, জেসন হোল্ডার (অধিনায়ক), আন্দ্রে রাসেল, কার্লোস ব্রাথওয়েট, অ্যাসলে নার্স, শেলড্রন কটরেল, ওসানে থমাস।

দুই চ্যাম্পিয়নের লড়াই

পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি দুইবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। আজ সাড়ে তিনটায় ম্রাচটি শুরু হবে। এক দিকে অস্ট্রেলিয়া দলে আছেন মিচেল স্টার্ক-প্যাট কামিন্সের মতো গতিময় বোলার, আপরদিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে আছেন ক্রিস গেইল-আন্দ্রে রাসেলের মতো পাওয়ার হিটার ব্যাটসম্যান। তাই অস্ট্রেলিয়া-উইন্ডিজ ম্যাচকে ‘বিগ ম্যাচ’ বলাই যায়। বিশ্বকাপ আসরে দুই দলই তাদের প্রথম ম্যাচে বড় ব্যবধানে জয তুলে নিয়েছে। তাই উভয় দলের লক্ষ্য জয়ের ধারা বজায় রাখা।

পরিসংখ্যান:

বিশ্বকাপের ১০ম ম্যাচে নটিংহ্যাম্পটনে অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে দুপুর সাড়ে তিনটায়। দু’দলের সবশেষ পাঁচ দেখায় অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ৪টি ম্যাচে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ জিতেছে ১টি ম্যাচে। সাম্পতিক সময়ে দু’দলই ভালো ক্রিকেট খেলছে। নিচে দুই দলের কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো-

ওয়ানডেতে:

ম্যাচ: ১৩৯

অস্ট্রেলিয়া জয়ী: ৭৩

ওয়েস্ট ইন্ডিজ জয়ী: ৬০

টাই: ৩

পরিত্যক্ত: ৩

বিশ্বকাপে:

ম্যাচ: ৯

ওয়েস্ট ইন্ডিজ জয়ী: ৫

ভারত জয়ী: ৪



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আইসিসি বিশ্বকাপ ২০১৯


আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ