পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চীন-মার্কিন বাণিজ্য যুদ্ধের হুমকি-পাল্টা হুমকি প্রায় ১ বছর থেকে বিশ্ব রাজনীতির অন্যতম আলোচ্য বিষয়। পাশাপাশি এই যুদ্ধ বিশ্ব বাণিজ্যেও প্রভাব ফেলছে। যতই দীর্ঘ হচ্ছে চীন-মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধ বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে ততই সম্ভাবনা বাড়ছে। বিশ্বের শীর্ষ দুই অর্থনৈতিক শক্তির দেশের মধ্যে পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপের যুদ্ধ চলছেই। গত শুক্রবার চীনা পণ্যের উপর মার্কিন শুল্ক বাড়ানোর ট্রাম্পের ঘোষণা দেয়ার দুদিন পরই চীন পাল্টা জবাব হিসেবে চার হাজারেরও বেশি মার্কিন পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। আগামী মাস থেকে এই শুল্ক বৃদ্ধি কার্যকর হচ্ছে। দুই দেশের বাণিজ্যযুদ্ধে উভয় দেশের বৈদেশিক বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জানতে চাইলে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, এটি একটি বড় সুযোগ। আমরা ইতেমধ্যেই এ সুযোগকে কাজে লাগাতে শুরু করেছি।
রাজনীতি ও বাণিজ্যের দুই পরাশক্তির এই বাণিজ্যযুদ্ধে অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের ভাবিয়ে তুলছে। তবে চীন-মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের সুফল মিলছে দেশের প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাক শিল্পে। চীন থেকে পণ্য কেনা কমিয়ে দেওয়ায় মার্কিন বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রফতানি বেড়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গত অর্থবছরে যেখানে তৈরি পোশাক রফতানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র দুই দশমিক ৮৫ শতাংশ, সেখানে চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের আট মাসে (জুলাই-ফেব্রæয়ারি) প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় ক্রেতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। প্রতি বছর দেশটিতে প্রায় সাড়ে পাঁচ বিলিয়ন ডলারের পোশাক যায় বাংলাদেশ থেকে। চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরেও মার্কিন বাজারে পোশাক রফতানিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। গত ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৫ হাজার ৯৮৩ দশমিক ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রফতানি করেছে। একই সময়ে আমদানি করেছে ১ হাাজর ৭০৩ দশমিক ৬৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য।
অন্যদিকে মার্কিন বাজারে পোশাক রফতানিকারক দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। গত বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সবচেয়ে বেশি ২৭ বিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাক কিনেছে চীন থেকে। কিন্তু চীনের পোশাক রফতানির প্রবৃদ্ধি কমেছে। এরপর ১১ বিলিয়ন ডলার রফতানি করে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম। আর সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি করে তৃতীয় স্থানে বাংলাদেশ।
পঞ্জিকাবর্ষের হিসেবে ২০১৮ সালে (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) ওই দুই দেশের চেয়ে মার্কিন বাজারে পোশাক রফতানির প্রবৃদ্ধিতে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। চীনের প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং ভিয়েতনামের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ হলেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। অবশ্য মার্কিন বাজারে পোশাক রফতানির সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে কম্বোডিয়া। দেশটি ১২ দশমিক ১৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে মার্কিন বাজারে।
চীন-মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধকে একটি বড় সুযোগ বলে মনে করছেন দেশের তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা। এ বিষয়ে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সাবেক সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, এটি একটি বড় সুযোগ। আমরা ইতেমধ্যেই এ সুযোগকে কাজে লাগাতে শুরু করেছি। তিনি বলেন, কোনো সন্দেহ নেই, মার্কিন বাজারে চলতি অর্থবছরে পোশাক রফতানিতে উচ্চ প্রবৃদ্ধির প্রধান কারণ চীন-মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধ। অনেক মার্কিন প্রতিষ্ঠান এখন চীন থেকে পোশাক কেনা বন্ধ করে দিয়েছে। চীনের বাজার ছেড়ে তারা মূলত কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের বাজারের দিকে ঝুঁকেছে। তার কিছু অংশ বাংলাদেশের বাজারে এসেছে। তবে সুযোগটি আমরা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারছি না। কারণ বাজারটি বেশি দখলে নিয়েছে কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম। কৌশলগত ও ভৌগলিক অবস্থানের কারণে তারা আমাদের চেয়ে বেশি সুযোগ নিয়েছে। অবশ্য আমাদের আরও ভালো করার সুযোগ রয়েছে মার্কিন বাজারে। এর জন্য মার্কিন ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানোর কথা বলেন তিনি।
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ও বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে মার্কিন বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রফতানি হয় ৫৩৫ কোটি দুই লাখ ৭০ হাজার ডলারের। এ বছর মার্কিন বাজারে তৈরি পোশাক রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয় দুই দশমিক ৮৫ শতাংশ। আর গত অর্থবছরের আট মাসে রফতানি হয় ৩৪৭ কোটি ৯৯ লাখ ৬০ হাজার ডলারের। সেখানে চলতি অর্থবছরের আট মাসে মার্কিন বাজারে তৈরি পোশাক রফতানি হয় ৪০৯ কোটি ৫৬ লাখ ৭০ হাজার ডলারের। আর আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ। বছর শেষে মার্কিন বাজারে গত অর্থবছরের চেয়ে এক বিলিয়ন ডলারেরও বেশি তৈরি পোশাক রফতানি হবে বলে আশা করছেন গার্মেন্টস মালিকরা।
অন্যদিকে বাংলাদেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে বিনিয়োগ করছে চীনারা। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিশ্লেষকরা বলছেন, সা¤প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ দেখাচ্ছে চীন। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধের মনস্তাত্তি¡ক চাপও বাংলাদেশের প্রতি চীনা বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। এমনিতেই চীনে শ্রম ব্যয় বৃদ্ধির কারণে অন্যান্য দেশে উৎপাদন সরিয়ে নেয়ার কথা ভাবছিলেন বস্ত্র ও পোশাকের ক্রেতারা। এখন চীনারাও তৈরি পোশাকের প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্রে নিজেদের পণ্যের ওপর বড় ধরনের শুল্কারোপের শঙ্কায় রয়েছেন। এ শুল্ক এড়াতে বাংলাদেশে কারখানা স্থাপন করতে চাইছেন দেশটির উদ্যোক্তারা। এতে করে চীনের অস্তগামী শিল্পগুলোর (সানসেট ইন্ডাস্ট্রিজ) গন্তব্য হয়ে উঠছে বাংলাদেশ। এরই ধারাবাহিকতায় বস্ত্র ও পোশাকের মতো স্বল্প মূল্য সংযোজনকারী পণ্যের উৎপাদন অন্যান্য দেশে সরিয়ে নিচ্ছেন তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শতভাগ চীনা মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান জি জে ক্যাপস অ্যান্ড হেডওয়্যার লিমিটেড বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য আসে ২০১৬ সালে। ২০১৭ সাল থেকে উৎপাদনে আসা প্রতিষ্ঠানটির বিনিয়োগ ছিল প্রাথমিকভাবে ৮-১০ কোটি টাকা। গত দুই বছরে কারখানা স¤প্রসারণের মাধ্যমে বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫-৩০ কোটি টাকা। জি জে ক্যাপস অ্যান্ড হেডওয়্যারের মতোই ২০১৬ সালে আসে বাংলাদেশ লঙ্গয়ী ইন্ডাস্ট্রি কোম্পানি লিমিটেড। পোশাকের অ্যাকসেসরিজ প্রস্তুত করে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৮ সালে আসে কিয়ং ইউ হং (বিডি) লিমিটেড। চলতি বছর বিনিয়োগ শুরু করেছে এমন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আছে ঝংজিন টেক্সটাইল (বিডি) লিমিটেড এবং হানটেক্স কো. বিডি লিমিটেড। গত পাঁচ বছরে দেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে বিনিয়োগ করেছে অনেকগুলো চীনা কোম্পানি।
জি জে ক্যাপস অ্যান্ড হেডওয়্যারের সাবেক সিইও মো. আবদুল মোতালেব বলেন, পোশাক খাতে চীনা প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ কয়েক বছর ধরে দেখা যাচ্ছে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে চীনা বিনিয়োগ আগ্রহের প্রতিফলন আমি দেখেছিলাম জি জে ক্যাপস অ্যান্ড হেডওয়্যারে। আরো বেশকিছু চীনা বিনিয়োগ প্রকল্প চালু হতে দেখেছি। নাম বলতে না পারলেও আশুলিয়া এলাকাতেই বেশকিছু কারখানা আছে, যেগুলো চীনা বিনিয়োগে চলছে।
বস্ত্র ও পোশাক খাতে চীনা বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রতিফলন দেখা গেছে দেশটির বাণিজ্য প্রতিনিধিদের বক্তব্যে। ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ সফরে আসেন চায়না কাউন্সিল ফর দ্য প্রমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের (সিসিপিআইটি) প্রতিনিধিরা। সফরকালে বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে সিসিপিআইটির পরিচালক যৌ শিয়া বলেন, চীনের সানডং প্রদেশের অনেক বিনিয়োগ আছে বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাতে। এ ধরনের বিনিয়োগের মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরো জোরদার করার আশা প্রকাশ করেন তিনি।
পোশাক খাতসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, কয়েক বছর ধরে চীনারা বাংলাদেশে অফশোরিংয়ের আগ্রহ দেখাচ্ছেন। একদিকে পোশাক ও বস্ত্রের মার্কিন ক্রেতারা চীনের বিকল্প উৎপাদন ক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশকে গুরুত্ব দিতে শুরু করেছেন। আবার চীনা প্রস্তুতকারকরাও নিজেদের বাজার টিকিয়ে রাখতে যৌথ ও শতভাগ বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশে কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ নিতে শুরু করেছেন। পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র তথ্যেও সা¤প্রতিক সময়ে একাধিক চীনা প্রতিষ্ঠানের সদস্য হওয়ার কথা নিশ্চিত হওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, বিগত অর্থবছরে দেশের বস্ত্র ও পোশাক খাতে চীনের প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ প্রবাহ ২৩০ শতাংশ বেড়েছে। গত পাঁচ অর্থবছরে দেশে চীনের নিট এফডিআইয়ের পরিমাণ ৬২ কোটি ৭০ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এর মধ্যে বস্ত্র ও পোশাক খাতে চীনা এফডিআইয়ের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি ডলার, যা মোট চীনা এফডিআইয়ের ২০ শতাংশের মতো।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত অর্থবছরে চীনা এফডিআই প্রবাহে বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে। এ উল্লম্ফন ছিল বস্ত্র ও পোশাক খাতেও। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বস্ত্র ও পোশাক খাতে এফডিআই ছিল তিন কোটি ৪২ লাখ ডলার। ২০১৫-১৬ সালে তা কমে গিয়ে হয় দুই কোটি ৩০ লাখ ৮০ হাজার। ২০১৬-১৭ সালে আরো কমে হয় এক কোটি ৩৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার। এরপর ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২৩০ শতাংশ বেড়ে বস্ত্র ও পোশাক খাতে এফডিআই দাঁড়ায় চার কোটি ৫৪ লাখ ৮০ হাজার ডলারে।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিল্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, এই যুদ্ধের সুফল কারা ভোগ করবে বা কোথায় যাবে এটা এখনই বলা কঠিন। তবে আমাদের পোশাক শিল্প ভালো করার সুযোগ থাকছে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, বাংলাদেশে পোশাক খাতে স্থানীয় উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা এখন অনেক ভালো। পর্যায়ক্রমে আমাদের উচ্চমূল্য সংযোজন সক্ষম পণ্য তৈরিতে মনোনিবেশ করতে হবে। এক্ষেত্রে চীনা বিনিয়োগকে আমরা স্বাগত জানাই।
চীন পাল্টা শুল্ক আরোপ করলে বাণিজ্য সংঘাত আরো তীব্রতর হবে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই হুমকি অবজ্ঞা করে চার সহস্্রাধিক মার্কিন পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে বেইজিং। গত সপ্তাহে কোনো চুক্তি ছাড়া আলোচনা শেষ হলে ২০ হাজার কোটি ডলারের চীনা পণ্যে শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। এদিকে বেইজিংয়ের পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপের পরিপ্রেক্ষিতে চীনের আরো ৩০ হাজার কোটি ডলারের পণ্যে নতুন করে শুল্ক আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাম্প।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।