পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে ২ মাস ১০ দিন পর দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টার কিছু আগে তাকে বহনকারী বিজি ০৮৫ ফ্লাইটটি রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
সেখানে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফসহ দলীয় নেতারা তাকে অভ্যর্থনা জানান। অভ্যর্থনা জানাতে আগে থেকেই বিমানবন্দরে বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরাও ভিড় করেন। দেশে ফিরেই নিজের শারীরিক সুস্থতা ফিরে পাওয়ায় জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি আবেগ ভরা কণ্ঠে তার চিকিৎসার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, তাকে (প্রধানমন্ত্রী) বলা হয় মাদার অব হিউম্যানিটি। সেই তার কাছে আমি অশেষ ঋণে বাঁধা পড়ে গেলাম। ওবায়দুল কাদের বলেন, একজন মা যেমন তার সন্তানকে আগলে রাখেন, ঠিক তেমনি শেখ হাসিনা আমাকে আগলে রেখেছেন।
তার খোঁজ খবর রাখায় এবং তার সুস্থতা কামনায় কোরান শরিফ পড়ে মোনাজাত করায় বঙ্গবন্ধুর অপর কন্যা শেখ রেহানার কাছেও অশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ওবায়দুল কাদের। এছাড়াও দলের সব নেতা-কর্মীসহ যারা তার খোঁজ খবর রেখেছেন, সুস্থতা কামনা করে দোয়া করেছেন সবার প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জানান সেতুমন্ত্রী।
ওবায়দুল কাদের বলেন, একজন রাজনীতিবিদের সবচেয়ে বড় অর্জন জণগনের ভালবাসা পাওয়া, যা তিনি পেয়েছেন। নতুন উদ্যমে আওয়ামী লীগের পাশে থেকে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত ৩ মার্চ হার্ট অ্যাটাকের পর ওবায়দুল কাদেরকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন ৪ মে ভারতের প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. দেবী শেঠীর পরামর্শে মুমূর্ষু অবস্থায় ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে থেকে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত ২০ মার্চ তার বাইপাস সার্জারি হয়। ৫ এপ্রিল তিনি হাসপাতাল ছাড়লেও সেখানে একটি ভাড়া বাসায় ওঠেন। সেখানে থেকে তিনি ফলোআপ চিকিৎসায় ছিলেন।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।