পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভনকে বিবাহিত দাবি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম-ফেইসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিচ্ছে ছাত্রলীগের পদ বঞ্চিতরা। ছাত্রলীগ সভাপতি ও তার স্ত্রীর ছবি ইতোমধ্যে ভাইরাল।
সোমবার (১৩ মে) ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ রুবেল ফেসবুকে ছাত্রলীগ সভাপতি ও তার স্ত্রীর ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, 'এগুলো কি রে ভাই? আপা আপনি কিছু একটা করেন।'
এছাড়া আরো অভিযোগ জানিয়েছে এই কমিটিতে কোনও পদ পায়নি ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জারিন দিয়া। এর আগে তিনি গণিত বিভাগ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন এবং সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে উদ্দেশ করে ফেসবুকে এই নেত্রী লিখেছেন ‘রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন এবং গোলাম রাব্বানী ভাই, আপনারা যেসব মেয়েদের কমিটিতে রেখেছেন, তারা কয়দিন থেকে রাজনীতি করে? নিজে বিবাহিত বলে কমিটিতে দুনিয়ার বিবাহিত মেয়েদের রেখেছেন। গোলাম রাব্বানী ভাই আমাকে সবার সামনে বলছিলেন, দুই দিনের মেয়ে কেমনে পোস্ট পাইছো বুঝি নাই। অনেক তথ্য অপেক্ষা করছে আপনাদের জন্যে। এই বিবাহিত বিতর্কিত কমিটি মানি না, মানবো না। আমার শ্রমের মূল্য দিতে হবে আপনাদের।’
এই স্ট্যাটাসের বিষয়ে জারিন দিয়া বলেন, ‘হ্যাঁ, এটি আমার পোস্ট।’ ছাত্রলীগের সভাপতি বিবাহিত এই বিষয়ে তার কাছে কী প্রমাণ রয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার কাছে কয়েকটি ছবি আছে, যেগুলো দেখলে সবাই বুঝতে পারবে। তবে, সময় আসুক সে ছবিগুলো প্রকাশ করবো। এছাড়া তিনি যে বিবাহিত তা সবারই জানা আছে। আর রাব্বানী আমাকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরেই পদ দেননি।’
এ বিষয়ে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘আমি এই স্ট্যাটাস দেখেছি। কবে বিয়ে করেছে, কাকে বিয়ে করেছে, এটার প্রমাণ দিতে অভিযোগকারীকে জিজ্ঞেস করেন। এই তথ্য কোথায় পেয়েছে? যেখানে এনএসআই ডিজিএফআই কোনও তথ্য পেলো না, সেখানে এসব তথ্য সে কোথায় পেলো? সেটা তাকে জিজ্ঞাসা করেন। আমার সম্পর্কে যে মন্তব্য লিখেছে, সে বিষয়ে আমি তাকে ধরবো। সে যে গত কমিটিতে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত না থেকে কেন্দ্রীয় সদস্য পদ পেয়েছে, এটার প্রমাণ আমার কাছে আছে। আমি তো তিন কমিটিতে রাজনীতি করেছি। কোনোদিন এই মেয়েকে রাজনীতিতে দেখিনি। ওই মেয়ে আমাদের মানহানি করেছে, তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করবো।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।