বিবাহিত হয়েও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে স্থান পেয়েছেন অনেকে। বিষয়টি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। পদবঞ্চিতরা বলছেন, বিবাহিত হয়েও অনেককে পদ দিয়েছেন শোভন-রাব্বানী। বিনিময়ে নিজেরা সুবিধা আদায় করে নিয়েছেন ওইসব নেতাদের থেকে।
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় কমিটিতে সহ-সভাপতি পদ পাওয়া সোহানী তিথি, সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপ-সম্পাদক পদ পাওয়া আফরিন সুলতানা লাবণী, সহ-সম্পাদক পদ পাওয়া আনজুমান আরা আনু ও সামিহা সরকার সুইটি বিবাহিত। এছাড়াও সহ-সভাপতি ইশাত কাসফিয়া ইরাও বিবাহিত বলে অভিযোগ অনেকের।
যদিও ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের ৫-এর গ ধারা অনুযায়ী বিবাহিত ব্যক্তি ছাত্রলীগের কমিটিতে স্থান পাবেন না। এদিকে গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করে এদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান দেয়ায় প্রতিবাদ করেছেন পদবঞ্চিত অনেকে।
শামসুন্নাহার হলের
সাধারণ সম্পাদক জেয়াসমিন শান্তা ফেসবুকে লেখেছেন, নারীদের বিবাহিত হওয়া ও আন্ডারগ্রাউন্ড প্রটোকল দেয়া বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটিতে বড় পোস্ট পাওয়ার মূলমন্ত্র।