রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ভুয়া কাজী সেজে ৪০ বছর বিবাহ পড়ালেন আ. মালেক মোল্লা (৬৭)। তার বাবার নাম মৃত মোজাহার আলী মোল্লা সে দিঘলীয়া গ্রামের বাসিন্দা। এখন আবার নিজেকে কাজী দেখিয়ে ও জেলা রেজিষ্টারকে ম্যানেজ করে ছেলেকে কাজী নিয়োগ দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দীর্ঘ এ সময়ে তিনি ৫ হাজারেরও বেশি বিয়ে অবৈধভাবে রেজিস্ট্রি করেছেন। রাধাগঞ্জ সার্বজনীন দাখিল মাদ্রাসার সুপার মো. মামুনুর রশিদ সহ কয়েকজনে সাম্প্রতিক আইন মন্ত্রণালয় ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ থেকে জানা যায়, আ. মালেক মোল্লা ১৯৭০ সালে তালিমপুর তেলিহাটি উচ্চ বিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্মের সহকারী শিক্ষক হিসাবে যোগদান করে পাশাপাশি রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান আ. কাদের হাওলাদারের কাছ থেকে মৌখিক অনুমতি নিয়ে বিবাহ ও তালাক রেজিস্ট্রির কাজ শুরু করেন এর পর ১৯৮২সাল হইতে ইউনিয়ন গুলোতে নিকাহ ও রেজিষ্টার পদে নিয়োগ দেয়া শুরু করে আইন মন্ত্রণালয় এর মধ্যে তিনি আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ প্রাপ্ত না হয়ে এখনপর্যন্ত অবৈধ ভাবে হাজার হাজার ছেলে মেয়ের বিবাহ তালাক রেজিস্ট্রি করে আসছেন। তার আইন মন্ত্রণালয়ের কোন নিয়োগ, ইনডেন্ট পাশ করে কোন খাতা, বিজি প্রেসে কোন রেকর্ড ও জেলা রেজিস্ট্রারের পরিদর্শন এবং নিরিক্ষা কিছুই নেই। সে ভুয়া খাতা ছাপিয়ে এই দুই নম্বরী কাজ করে আসছেন। অপর দিকে সে জেলা রেজিস্ট্রারের অফিসে আ. মালেক মোল্লার স্থানে আ. খালেক মোল্লা ব্যবহার করে আসছেন।
অভিযোগ সম্পর্কে আ. মালেক মোল্লা বলেন- এতদিন লাইসেন্স দিয়ে করেছি, এখন করিনা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মাহফুজুর রহমান বলেন- অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
জেলা রেজিস্ট্রার গাজী আবু হানিফ বলেন, তাকে কোন কাজী নিয়োগ দেয়া হয়নি। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।