রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
‘পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ’ এ স্লোগান নিয়ে ঝালকাঠিতে কমিউনিটি পুলিশিং, মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বিরোধী স্টুডেন্ট কমিউনিটি পুলিশিং সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় ঝালকাঠি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ঝালকাঠির পুলিশ সুপার মো. জোবায়েদুর রহমান। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) এম এম মাহামুদ হাসান ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মারুফা বেগম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঝালকাঠি প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী খলিলুর রহমান, টেলিভিশন সাংবাদিক সমিতির সভাপতি হেমায়েত উদ্দিন হিমু ও প্রেসক্লাবের সহ-সাধারণ সম্পাদক কে এম সবুজ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ঝালকাঠি সদর থানার ওসি শোনিত কুমার গায়েন। সমাবেশে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানান পুলিশ কর্মকর্তারা।
যৌতুক মামলায় স্বামীর দণ্ড
ঝালকাঠিতে স্ত্রীর কাছে একলাখ টাকা যৌতুকের দাবিতে নির্যাতনের মামলায় স্বামীর দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, পরিশোধ না করলে আরো দুই মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঝালকাঠির নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ গাজী রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত মো. মাসুম খান পলাতক থাকায় তাঁর অনুপস্থিতিতে রায় ঘোষণা করা হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ঝালকাঠি সদর উপজেলার বাড়ৈয়ারা গ্রামের বেলায়েত হোসেন খানের ছেলে মাসুম খান বিয়ের পর থেকেই একলাখ টাকা যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী সুমনা আক্তারকে নির্যাতন করতেন। ২০১৭ সালের ১৮ জুলাই যৌতুকের দাবিকৃত টাকা না দেওয়ায় মাসুম স্ত্রীকে পিটিয়ে আহত করে। এ ঘটনায় স্ত্রী সুমনা আক্তার বাদী হয়ে ঝালকাঠির নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা দায়ের করেন। আদালতের বিচারক মামলাটি তদন্ত করার জন্য ঝালকাঠি সদর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তাকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আসুদুজ্জামান ২০১৭ সালের ১৭ আগস্ট আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। আদালত পাঁচজন সাক্ষির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে এ রায় ঘোষণা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।