পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বরেণ্য সাংবাদিক ও লেখক মাহফুজ উল্লাহর মৃ্ত্যুর খবর নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। আজ রোববার দুপুরের পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাশাপাশি গণমাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবর শোনা গেলেও সন্ধ্যায় মাহফুজ উল্লাহর সাথে থাকা তাঁর মেয়ে নুসরাত হুমায়রা ফেইসবুকে এক স্টাট্যাসের মাধ্যমে জানান, তিনি (মাহফুজ উল্লাহ) এখনও বেঁচে আছেন। তবে তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন।
মাহফুজ উল্লাহর সবশেষ শারীরিক অবস্থা নিয়ে ফেইসবুকে দেয়া স্টাট্যাসে তিনি লিখেন, ‘আমাদের জাতীয় চ্যানেলগুলোতে দেখানো হচ্ছে যে, মাহফুজ উল্লাহ মারা গেছেন। আমি হাসপাতালে উনার সঙ্গে আছি। উনি এখনো বেঁচে আছেন। তবে চিকিৎসকরা তাঁর সব ধরণের চিকিৎসা বন্ধ করে দিয়েছেন... যাতে তিনি শান্তিতে চলে যেতে পারেন।..... এটি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।’ এ সময় তিনি সকলের কাছে তাঁর বাবার জন্য দোয়া চেয়েছেন।
এদিকে সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ’র মৃত্যু নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। অনেকে মাহফুজ উল্লাহ’র মৃত্যু নিয়ে দেয়া স্টাট্যাস সরিয়ে ফেলেছেন। আবার অনেকে বলছেন, পুরোপুরি নিশ্চিত না হয়ে কারো মৃত্যু সংবাদ প্রচার করা ঘোরতর অন্যায়। আবার কেউ কেউ তাঁর রোগ মুক্তির জন্য দোয়া প্রার্থনা করছেন।
এর আগে দুপুরের গণমাধ্যমে বিশিষ্ট এই সাংবাদিকের মৃত্যুর খবরে ফেইসবুকসহ সর্বত্র নেমে আসে শোকের ছায়া। সেখানে অনেক তাঁর কর্মময় জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে স্মৃতিচারণ করেন। পাশাপাশি তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করেন তারা।
উল্লেখ্য, গত ২ এপ্রিল নিজ বাসায় হৃদরোগে আক্রান্ত হলে মাহফুজ উল্লাহকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাকে রাখা হয় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)। পরে শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় গত ১১ এপ্রিল ব্যাংককে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রখ্যাত এই সাংবাদিক হৃদরোগ, কিডনি ও উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।