মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতের উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরের ভোটার পবন কুমারের সম্বিত ফিরেছে ইভিএমের বোতাম টেপার পর। দিতে চেয়েছিলেন বিএসপির প্রার্থী ভোলা সিংহকে, হাতি চিহ্নে। কিন্তু ভোটে দিয়ে ফেলেছেন পদ্মফুল চিহ্নে, বিজেপির প্রার্থী ভোলা সিংহকে। বিএসপি। বিজেপি। মাঝখানের অক্ষরটি কেটে বাদ দিলে বাকিটা এক। কিন্তু রাজনীতির ময়দানে সেই পার্থক্য পাহাড়প্রমাণ। সামান্য ভুলেও ঘটে যেতে পারে বিরাট ‘বিপর্যয়’। পবন কুমারও সেই ফারাকটা বোঝেন। তবু ভুলটা করেই ফেলেছিলেন বুথের ভিতরে ইভিএমের সামনে দাঁড়িয়ে। ‘বিএসপি’র বদলে টিপে দিয়েছিলেন ‘বিজেপি’র বোতাম। আর তার জন্য নিজেই ‘শাস্তি’ দিলেন নিজেকে। বুথ থেকে ফিরে কেটে ফেললেন নিজের আঙুল।
এ বার লোকসভা ভোটে উত্তরপ্রদেশে বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি), সমাজবাদী পার্টি (এসপি) এবং রাষ্ট্রীয় লোকদল (আরএলডি) একজোট হয়ে লড়াই করছে। বুলন্দশহর কেন্দ্রে এসপি এবং আরএলডি সমর্থিত বিএসপি প্রার্থী হয়েছেন যোগেশ বর্মা। উল্টো দিকে বিজেপির প্রার্থী ভোলা সিংহ। এই কেন্দ্রেরই শান্তিপুর থানার আবদুল্লাপুর-হুলাসপুর গ্রামের বাসিন্দা পবন কুমার বরাবরই বিএসপি সমর্থক। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দফায় বুলন্দশহরেও ভোট হয়েছে। পরিবারের লোকজনের সঙ্গে ভোট দিয়েছেন পবন কুমারও।
কাকে ভোট দিয়েছেন? পবন কুমারের সম্বিত ফিরেছে ইভিএমের বোতাম টেপার পর। দিতে চেয়েছিলেন বিএসপির প্রার্থী ভোলা সিংহকে, হাতি চিহ্নে। কিন্তু ভোটে দিয়ে ফেলেছেন পদ্মফুল চিহ্নে, বিজেপির প্রার্থী ভোলা সিংহকে। এই ‘পাপবোধ’ই যেন কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিল পবন কুমারকে। ভোট দিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে আসেন। যে আঙুল ভুল করেছে, তাকেই শাস্তির তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত। এবং সঙ্গে সঙ্গে কাজ, বাঁ হাতের তর্জনির মাথা থেকে কেটে বাদই দিয়ে ফেলেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।