মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতীয় নারী টিনা প্রেমে পড়েছেন এক পাকিস্তানির। শুধু প্রেমে পড়েছেন এমন না। রীতিমতো প্রেমে হাবুডুবু খেতে খেতে তিনি দেশ ছেড়ে ছুটে গিয়েছেন পাকিস্তানে। সেখানে তিনি ইসলাম গ্রহণ করে বিয়ে করেছেন গুজরানওয়ালার সুলেমানকে। টিনার বাড়ি ভারতের চন্ডিগড়ে। এখন অভিযোগ, তাকে তার স্বামী আটকে রেখেছেন বলে মনে করা হচ্ছে। এ বিষয়ে ভারত সরকার বার বার পাকিস্তানের কাছে নোট পাঠিয়েছে। তাদেরকে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
কিন্তু পাকিস্তান এ বিষয়ে কোনোই জবাব বা সাড়া দিচ্ছে না। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ।
২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর পাকিস্তানে পৌঁছেন টিনা। সেখানে গিয়ে তিনি ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন। বিয়ে করেন সুলেমানকে। তাকে আটকে রাখা হতে পারে এমনটা জানিয়ে কমপক্ষে চারবার পাকিস্তান সরকারকে নোট দিয়েছে ভারত। কিন্তু ভারত বলছে, তাদেরকে কোনো সাড়া দেয় নি পাকিস্তান।
ভারতীয় হাই কমিশনের এক মুখপাত্র বলেছেন, আমরা ভারতের এই নাগরিক কোথায় আছেন তাকে খুঁজে পেতে এবং দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুরোধ করেছি। এখন তাদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক জবাবের অপেক্ষা করছি।
এই ঘটনাটি এর আগের হামিদ নেহাল আনসারি, উজমা আহমেদের পৃথক ঘটনার সঙ্গে মিলে যায়। হামিদ প্রেম করে পাকিস্তান গিয়েছিলেন। সেখানে ৬ বছর জেলে ছিলেন। তারপর ২০১৮ সালে তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। তিনি পাকিস্তানি এক যুবতীর প্রেমে পড়েছিলেন। সেই সূত্রে তিনি আফগানিস্তান হয়ে পাকিস্তানে যান। ভুয়া পাসপোর্টে ২০১২ সালে পাকিস্তানের কোহাটে পৌঁছেন। তবে নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের হাতে গ্রেফতার হন।
একই রকম ঘটনা ঘটে আরেক ভারতীয় উজমা আহমেদের। তাকেও ২০১৭ সালে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়। উজমা আহমেদ একজন নারী। মালয়েশিয়ায় পাকিস্তানি নাগরিক তাহির আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল তার। তারপর তাহির আলীর সঙ্গে পাকিস্তানের খাইবার পখতুনখাওয়া জেলায় ফেরেন উজমা আহমেদ। পরে ওই প্রদেশের বুনার জেলায় তাহির আলীকে বিয়ে করতে বলা হয় তাকে। কিন্তু সেখান থেকে তিনি পালিয়ে ভারতীয় হাই কমিশনে গিয়ে আশ্রয় নেন। সেখানকার কর্মকর্তাদের সহায়তায় তিনি ভারতে ফিরে আসেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।