বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
এক সপ্তাহের ব্যবধানে হিলি স্থলবন্দরে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে প্রতি কেজি ৩ টাকা। ১ সপ্তাহ আগে যে পেঁয়াজ ১০-১১ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে তা বর্তমানে ১৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে রমজানে পেঁয়াজের দাম খুব একটা বাড়বে না বলে দাবি করেছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা।
হিলি পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আমদানিকৃত ভারতীয় পেঁয়াজ প্রকারভেদে ১০ থেকে ১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর দেশীয় পেঁয়াজ ২২ থেকে ২৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। সপ্তাহ আগে পেঁয়াজ দুই থেকে তিন টাকা কম দামে বিক্রি হয়েছিল।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম বলেন, ‘গত সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেশীয় জাতের পেঁয়াজ ওঠার ফলে বাজারে দেশীয় পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়ে গিয়েছিল। এতে করে দেশের বাজারে আমদানিকৃত ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা কমে যায়। এ অবস্থায় ভারত থেকে বেশি দামে পেঁয়াজ কিনে কম দামে বিক্রি করার কারণে লোকসান হয়। ফলে পেঁয়াজের আমদানি কমিয়ে দিয়েছেন আমদানিকারকরা। বর্তমানে আবারও দেশের বাজারে বিশেষ করে মেহেরপুর অঞ্চলের কম দামের যে দেশীয় পেঁয়াজের সরবরাহ ছিল, সেটি কমে এসেছে। এ কারণে দেশের বাজারে সরবরাহের তুলনায় ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দাম খানিকটা বেড়েছে।’
হিলি কাষ্টমস সুত্রে জানাগেছে, আগে বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ৩৫-৪০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি করা হলেও বর্তমানে চাহিদা কিছুটা কমার কারণে ১৫-২০ ট্রাক করে আমদানি হচ্ছে। বর্তমানে বন্দর দিয়ে নাসিক, নগর, ইন্দোর ও সুখসাগর জাতের পেঁয়াজ আমদানি করা হচ্ছে।আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজের মধ্যে ইন্দোর জাতের পেঁয়াজ ১০-১১ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর নাসিক জাতের পেঁয়াজ ১৩ এবং নগর জাতের পেঁয়াজ ১৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে এসব জাতের পেঁয়াজ প্রকারভেদে ১০-১১ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।