মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
তৃণমূলের কার্যালয় থেকে বিজেপি নেত্রী ও পশ্চিমবঙ্গের ঘাটাল লোকসভা আসনের প্রার্থী ভারতী ঘোষের কনভয়ে ইট ছোড়ার অভিযোগ উঠেছিল। ভারতীর গাড়ির সামনে-পিছনে বিজেপি কর্মীদের বেশ কয়েকটি গাড়ি ছিল। গতকাল গোলাড়ে পথসভা সেরে কেশপুর আসার পথে মুন্ডলিকার অমৃতপুরের তৃণমূল কার্যালয়ের সামনে সেই কনভয় আসতেই তৃণম‚ল কর্মীরা ইট ছোড়ে বলে অভিযোগ। ভারতীর সঙ্গে তখন ছিলেন বিজেপির ঘাটাল সাংগঠনিক জেলার সভানেত্রী অন্তরা ভট্টাচার্য। সাবেক আইপিএস অফিসার ভারতীও গাড়ি থেকে নেমে সোজা চলে যান তৃণমূল কার্যালের সামনে। জিজ্ঞাসা করেন, ‘কে ইট ছুঁড়েছেন? বেরিয়ে আসুন।’ তবে তৃণমূল কার্যালয়ের কেউ সেটি স্বীকার করেননি। খবর এনডিটিভি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতী যখন তৃণম‚ল কার্যালয়ের সামনে পৌঁছান, তখন সেখানে হাজির ছিলেন কেশপুর থানার ওসি হীরক বিশ্বাস। ওসি-র উদ্দেশেও ভারতী বলেন, ‘এ সব কী হচ্ছে?’ ওসি জবাব দেখেন, ‘দেখছি’। ভারতী হুমকি দেন, ‘শুধু দেখছি বললে হবে না। আমি কিন্তু থানার সামনে গিয়ে বসে পড়ব।’ এরপর তৃণম‚ল ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির উপক্রম হয়। চলতে থাকে কুকথার বন্যা। মিনিট পনেরো পরে তৃণমূলের এক কর্মীই দলের বাকিদের কার্যালয়ে ঢুকিয়ে দরজার ছিটকিনি লাগিয়ে দেন। ফলে, বড় গোলমাল এড়ানো গিয়েছে। তবে ঘটনাস্থল ছাড়ার আগে ভারতী বলে যান, ‘তৃণম‚লের লোকেরা আমাদের গাড়ি লক্ষ করে ইট ছুড়েছে। আমি নির্বাচন কমিশনে সব জানাচ্ছি।’
তৃণমূলের কেশপুর ব্লক সভাপতি সঞ্জয় পানের পাল্টা অভিযোগ, ‘ভারতী ঘোষ, দিলীপ ঘোষরা বাইরে থেকে লোকজন নিয়ে এসেছিলেন। ওই লোকেরাই আমাদের দলের কার্যালয়ে হামলা করেছে।’ তৃণমূলের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সভাপতি অজিত মাইতির খোঁচা, ‘তৃণম‚ল ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করে না!’ ঘটনার পরে পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া বলেন, ‘ঠিক কী হয়েছে দেখছি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।