মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
অ্যাথলেট ছিলেন মর্জিনা খাতুন। বর্তমানে সাঁতারু হওয়ার প্রশিক্ষণ দেন। পাশাপাশি ক্রীড়া সংগঠকের দায়িত্বও পালন করেন। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে। দু’জনেই স্বর্ণপদক প্রাপ্ত জাতীয় সাঁতারু। পৈতৃক বাড়ি কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলার মুচাইনগরে। সেই মর্জিনাই এবার জনপ্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হলেন। গত রোববার তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলা পরিষদে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মর্জিনা খাতুন বেসরকারি ভাবে জয়ী হন। তিনি ভোট পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৮৭৬। নিকটতম প্রার্থী শারমিন আক্তার পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩১২। প্রায় সাড়ে ৬ হাজার ভোটের ব্যবধানে তিনি জয় পান।
মর্জিনা খাতুন বললেন, সাঁতারের পাশাপাশি তিনি এলাকায় সমাজ কর্মী হিসেবে পরিচিত। গ্রামে ঘুরে সাঁতারু খুঁজে বের করেন। তিনি আমলা এলাকায় তিনটি সাঁতার সংগঠন সাগরখালী, গড়াই ও লালন শাহ সুইমিং ক্লাবের সাতার প্রশিক্ষক। এ তিনটি ক্লাবে শতাধিক সাঁতারু রয়েছে। যারা দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিদেশের গিয়েও স্বর্ণ পদক অর্জন করেছেন।
মর্জিনা খাতুনের জন্ম ১৯৭০ সালে। বাবা মধু মন্ডল শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। মর্জিনার ছেলে আসিফ রেজা জাতীয় সাঁতারু। নৌ বাহিনীতে চাকরি করেন। মেয়ে খাদিজা আক্তার বৃষ্টিও জাতীয় সাঁতারু। খাদিজা বিকেএসপিতে উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রী। ১৯৮৩ সাল থেকে খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত ছিলেন মর্জিনা। উচ্চ লাফে স্বর্ণ পদক পেয়েছেন। এ ছাড়া শটফুটসহ বিভিন্ন খেলায় অংশ নিয়েছেন। জাতীয় নারী ফুটবল দলের সদস্য ছিলেন। বিজেএমসি ও বাংলাদেশ আনসারের খেলোয়াড় ছিলেন। ১৯৯৬ সালে খেলার জীবন থেকে সংগঠক হন। এলাকায় বড় ভাই আমিরুল ইসলামের সঙ্গে সাঁতারু গড়ার কাজে যোগ দেন। মর্জিনা খাতুনের স্বপ্ন সাঁতারু গড়তে জনপ্রতিনিধি হিসেবে যা যা করার তার সবটুকু করবেন। এ ছাড়া এলাকার মানুষের ভাগ্য বদলে সহযোগিতা করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।