পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, কেনো এই নির্বাচনে আমরা গেলাম। কথা হলো- নিদর্লীয় সরকার ছাড়া নির্বাচন হবে না, কিন্তু তাতো হলো না। দলীয় সরকারের অধীনেই হলো। কথা হলো খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন হবে না কিন্তু খালেদা জিয়া ছাড়া আমরা নির্বাচনে গেলাম। তারপরেও কেনো সেই নির্বাচন। কেনো এই অবস্থা হলো? কেনো আজো খালেদা জিয়া জেলে? কেনো একটা দাবিও সরকার মানলো না, কী কারনে এটা হলো? এর কারণ অবশ্যই বের করতে হবে। যদি বের করতে ব্যর্থ হই আবার ব্যর্থ হবো। আমার অনেক প্রশ্ন আছে আজকে এখানে করব না। দলীয় মিটিংয়ে বলব।
রোববার (২৪ মার্চ) রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটের মিলনায়তনে কেএম ওবায়দুর রহমান স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে বিএনপির সাবেক মহাসচিব কেএম ওবায়দুর রহমানের ১২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নাম উল্লেখ না করে ড. কামালকে নিয়ে প্রশ্ন তুলে শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, আমরা তার (ড. কামাল হোসেন) ইতিহাস জানি। বাংলাদেশের তার কোনোদিন কোনো আসন ছিলো না। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে এক সময়ে সে (ড. কামাল হোসেন) বৃদ্ধ সাত্তার সাহেবের (বিচারপতি আবদুস সাত্তার) কাছে এক কোটি ভোটে হেরেছিলেন। আমরা তাকে নেতা মানলাম। কেনো ফখরুল (মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর) কী দোষ করেছিলো? মহাসচিব ফখরুল, আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আমাদের তো অন্য কারো দরকার নেই। আমাদের কারো দরকার ছিলো না। আমরা যা পারি করবো, না পারলে করবো না- নির্বাচন করবো না। কিন্তু এটা কী হলো? ঠাটা পড়লো সমগ্র জাতির উপরে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।