Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মিরাজের প্রথম পর্ব : ইসরা

এ. কে. এম. ফজলুর রহমান মুন্শী | প্রকাশের সময় : ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১২:০৫ এএম

কোরআন মাজীদের ১৭ নং সূরার নাম সূরা ইসরা বা সূরা বনী ইসরাঈল। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ সূরাগুলোর অন্যতম। এই সূরায় ১১১টি আয়াত এবং ১২টি রুকু এবং এই সূরায় মোট অক্ষর সংখ্যা ৬৯৯৩। এই সূরার সংখ্যাতাত্তি¡ক উপাত্তগুলোর একক নিম্নরূপ। যথা:
ক. সূরাটির ক্রমিক নং ১৭; (১+৭)=৮
খ. সূরাটির আয়াত সংখ্যা ১১১; (১+১+১)=৩
গ. এই সূরার রুকু সংখ্যা ১২; (১+২)=৩
ঘ. সূরাটির অক্ষর সংখ্যা ৬৯৯৩; (৬+৯+৯+৩)=২৭
(২+৭)=৯
সবগুলোর যোগফল ২৩। তার একক (২+৩) = ৫। এ ৫ সংখ্যাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা লক্ষ করলে দেখা যায়, আরবী মিরাজ শব্দে ৫টি বর্ণই আছে এবং তা ৫টি পর্বে বিন্যস্ত। বক্ষ্যমাণ নিবন্ধে আমরা মিরাজের প্রথম পর্ব ‘ইসরা’ সম্পর্কে আলোকপাত করতে প্রয়াস পাবো।
মহান রাব্বুল আলামীন মিরাজের প্রথম পর্ব ‘ইসরা’-এর স্বরূপ, হাকিকত ও মাহিয়াত বিশ্লেষণসহ সূরা বনী ইসরাঈলের ১নং আয়াতে ইরশাদ করেছেন, ‘পবিত্র ও মহিমাময় তিনি, যিনি তার বান্দাকে রজনী যোগে মসজিদুল হারাম হতে মসজিদুল আকসায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন, যার পরিবেশ আমি করেছিলাম বরকতময়, তাকে আমার নিদর্শনাবলি দেখানোর জন্য, তিনিই সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’
এই আয়াতে কারিমার বাচনভঙ্গি খুবই প্রাণস্পর্শী ও চমৎকার। কেননা এই আয়াতে কারিমায় আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত প্রথমে তৃতীয় ও পরে উত্তম পুরুষ নিজের জন্য ব্যবহার করেছেন। আরবী অলঙ্কারশাস্ত্র অনুসারে পরস্পর সংলগ্ন দু’টি বাক্যে একই কর্তার উত্তম ও তৃতীয় পুরুষের ব্যবহার ব্যাকরণসম্মত ব্যাপার। এর একটি উদাহরণ আমরা নিম্নল্লিখিত আয়াতে কারিমায় খুঁজে পাই। ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ বনী ইসরাঈলের অঙ্গীকার গ্রহণ করেছিলেন এবং তাদের মধ্য হতে দ্বাদশ নেতা নিযুক্ত করেছিলাম, আর আল্লাহ বলেছেন, আমি তোমাদের সঙ্গে আছি, তোমরা যদি সালাত কায়েম করো, যাকাত দাও, আমার রাসূলগণে ঈমান আনো ও তাদেরকে সম্মান করো এবং আল্লাহকে ঋণ প্রদান করো, তবে তোমাদের পাপ অবশ্যই মোচন করব এবং নিশ্চয়ই তোমাদেরকে জান্নাতে দাখিল করব, যার পাদদেশে নদী প্রবাহিত; এরপরও কেউ কুফরি করলে সে সরল পথ হারাবে।’ (সূরা মায়িদাহ : আয়াত ১২)।
আরবী ‘ইসরা’ শব্দের অর্থ হলো রজনী যোগে ভ্রমণ করা। সূরা বনী ইসরাঈলের ১নং আয়াতে ‘আসরা’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে। এর অর্থ হলো, আল্লাহপাক বলেন, ‘আমি আমার বান্দাহকে রজনী যোগে ভ্রমণ করিয়েদিলাম।’ মিরাজ যে রাতে সংঘটিত ও সম্পন্ন হয়েছিল এই আয়াত দ্বারা তা সুস্পষ্ট হয়েছে এবং মসজিদুল হারাম হতে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত ভ্রমণকে ‘ইসরা’ নামে অভিহিত করা হয়েছে।
সহি বুখারী শরীফ ও সহি মুসলিম শরীফসহ বিভিন্ন হাদিস গ্রন্থে মিরাজের প্রথম পর্ব ‘ইসরা’-এর বিবরণ রয়েছে। সংক্ষেপে ঘটনাটি এরূপ, ‘পিয়ারা নবী মুহাম্মদ মোস্তফা সা. আবু তালিবের গিরিসঙ্কটে (শিয়াবে আবি তালিব) উম্মে হানীর বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন। আকস্মাৎ তার গৃহের ছাদ খুলে গেল। হযরত জিব্রাঈল আ.সহ তিনজন ফেরেশতা তার নিকট আগমন করলেন এবং তাকে কাবা শরীফের প্রাঙ্গণ হাতিমে নিয়ে গেলেন।
প্রথমে তিনি মুহাম্মদ সা.-এর সিনা মোবারক চাক করলেন। তারপর তা জমজমের পানি দ্বারা ধৌত করলেন। তারপর ঈমান ও হেকমতপূর্ণ সোনার একটি তস্তুরি আনা হলো এবং তাকে সিনা মোবারকে সংস্থাপন করা হলো। এরপর গর্দভ হতে বড় এবং খচ্চর হতে ছোট সাদা রং-এর একটি লম্বা জানোয়ার ‘বোরাক’ আনা হলো। যার দ্রুতগামিতার হাল ছিল এই যে, চোখের দৃষ্টির প্রান্তসীমায় তা পড়তে ছিল।
যখন তিনি বোরাকের ওপর আরোহণ করতে ইচ্ছা করলেন, তখন তা নর্তন-কুর্দন শুরু করে দিলো। হযরত জিব্রাঈল আ. জিজ্ঞেস করলেন, এমন করছো কেন? তোমার পিঠে আল্লাহ তায়ালার প্রিয় হাবিব মুহাম্মদ সা. হতে অধিক নৈকট্যপ্রাপ্ত ও মর্যাদাশীল কেউ আরোহণ করেননি। এ কথা শুনে বোরাক ঘর্মাক্ত হয়ে গেল। পিয়ারা নবী মুহাম্মদ সা. বোরাকের ওপর আরোহণ করে বায়তুল মুকাদ্দাস গমন করলেন এবং বোরাকটিকে সেই কড়ার সঙ্গে বাঁধলেন, যেখানে অন্য আম্বিয়াগণ নিজেদের সওয়ারি বেঁধে রাখতেন।
পথিমধ্যে আল্লাহপাকের কুদরতের বহু নিদর্শন প্রত্যক্ষ করলেন। তারপর মসজিদুল আকসায় প্রবেশ করে সেখানে সমবেত আম্বিয়ায়ে কেরামের ইমাম হয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করলেন। মসজিদ হতে বের হওয়ার পর হযরত জিব্রাঈল আ. শরাব এবং দুধের দু’টি পেয়ালা তার সামনে পেশ করলেন। তিনি দুধের পেয়ালাটি গ্রহণ করলেন। হযরত জিব্রাঈল আ. বললেন, আপনি ফিতরাত ও সহজাত স্বভাবকে পছন্দ করেছেন। যদি শরাবের পেয়ালা গ্রহণ করতেন, তাহলে আপনার উম্মত গোমরাহ হয়ে যেত। তারপর হযরত জিব্রাঈল আ. তাকে নিয়ে প্রথম আকাশের দিকে ঊর্ধ্বলোকে রওনা হলেন।



 

Show all comments
  • DR. Jahangir Miah ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৪৩ এএম says : 0
    Bismillahir Raḥmānir Raḥīm – All Praise be to Allah. We praise Him, seek His help and ask for His forgiveness. Dear Sisters and Brothers, As Salaam Aleikum wa Rahmatullahi wa Barakatuh. (May Allah's Peace, Mercy and Blessings be upon all of you). In the month of Rajab, Miraj or the Night of Journey carries great significance in Islam. Allah S.T. declared four of the twelve Hijri months are considered sacred: Rajab (7), and the three consecutive months of Dhū al-Qa'dah (11), Dhu al-Ḥijjah (12) and Muḥarram (1) and also called "SHAHAR UL HARAM" Meaning of Miraj. Miraj - The event of Meraj followed Isra. The Israa and Miraj refer to, two parts of a miraculous journey that Prophet Muhammad took in one night from Makka to Jerusalem and then an ascension to the heavens. Meaning of Miraj. Miraj is an Arabic name = “route of ascent”, “place of ascent”, “ladder”, “stairs”. In my Question About Miraj - We know that Human being don't enter Hellfire or Jannah before the day of Judgement. But when Prophet S.A went with Angel Gabriel A.A. to heavens, it is also narrated that he visited Hell and saw people being punished there. How did those people enter Hell before Judgement Day? (According to the account in the Quran, the miraculous Israa, or Night Journey, began when Angel Gabriel visited Muhammad S.A. in Mecca before Muhammad and the Muslims immigrated to Medina). I hope InsaAllah, there is millions of more knowledgeable lovely Ummah of Prophet S.A. batter then I, and can answer beautifully. However, I'll let share my opinion. Allah is All-Powerful and all source of Power and He can do whatever He likes. Now, for a human to go to Heaven before Judgement Day is something that should not be confused. SubhanAllah!!!Nothing absolutely nothing is impossible for our Almighty Allah; Prophet Muhammad S.A. saws went there by the will of Allah, Allah S.T. just says 'Be' and it is, nothing is impossible for Him. One thinks confirmed that, all that happened/happens/will happen is recorded already in the Book of Allah S.T and written even before everything was made, then why wouldn't it be possible for the prophet of Allah S.T to have a glimpse of Jannah and Jahanam. The Isra and Miraj travel is a miracle in itself. Allah S.T showed His Prophet S.A what would happen in the Hereafter, so that he saw it with his own eyes or in his heart. That includes things that the Prophet of Allah saw on the night of the Mi’raaj of things that would happen in Paradise or in Hell. The great Shaykh Imam, Judge and scholar - ‘Al-Qaadi Iyad ibn Musa’ (1083–1149) - said: “It may be understood as meaning that he saw it with his own eyes, as Allah showed it to him and lifted the barrier between him and it, as He showed him al-Masjid al-Aqsa when he described it. Let’s go another Hadith, Messenger of Allah S.T. Saw a dream - As in the hadeeth of Abu Hurayrah R.A. according to which the Prophet S.A. said to Bilaal R.A. at the time of Fajr prayer: “O Bilaal, tell me of the best deed you have done in Islam, for I heard the sound of your sandals in front of me in Paradise.” SubhanAllah. I like to finish with praise to Allah and by His grace. May Allah send blessings and utmost, abundant greetings upon our Master Leader Muhammad S.A. and his Family and his Companions, and praise belongs to Allah the Supreme Judge of “Maliki Yaowi Middin” _ Ameen. Servant of Allah – Your brother and well-wisher in Islam - DR. Jahangir Miah
    Total Reply(0) Reply
  • Israt Jahan ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৫২ এএম says : 0
    প্রিয়নবিকে চরম বিপদের মুহূর্তে শান্ত্বনা দেয়ার নিমিত্তে এক অসাধ্য সাধন কাজের মাধ্যমে নবুয়তের সত্যতাকে সুনির্ধারিত করতে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আল্লাহ তাআলা তাঁর একান্ত সান্নিধ্যে ডেকে নেন। ইসলামের ইতিহাসে এ ঘটনা মেরাজ নামে প্রসিদ্ধ।
    Total Reply(0) Reply
  • M F Hossain ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৫২ এএম says : 0
    মেরাজ শব্দের অর্থ সিঁড়ি, সোপান। ইসলামী পরিভাষায় মহানবী (সা.)-এর হিজরতপূর্ব মক্কা জীবনে পঞ্চম/ষষ্ঠ/সপ্তম হিজরি সনের ২৬ রজব দিবাগত রাতে উম্মে হানি (রা.)-এর ঘর থেকে কাবা ঘরে এসে প্রথম পর্বে বায়তুল মুকাদ্দাস মসজিদ পর্যন্ত সফর, দ্বিতীয় পর্বে জেরুজালেমস্থ বায়তুল মুকাদ্দাস থেকে আরশে আজিম’ পর্যন্ত সফর। তবে প্রথম পর্বকে ‘ইসরা’ বলা হয় আর দ্বিতীয় পর্বকে বলা হয় ‘মেরাজ’। যেমন আল কোরআনে আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘পবিত্র ও মহিমাময় তিনি যিনি তাঁর বান্দাকে রজনীতে ভ্রমণ করিয়েছিলেন। মাসজিদুল হারাম থেকে মাসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার পরিবেশ আমি করেছিলাম বরকতময়, তাঁকে আমার নিদর্শন দেখানোর জন্য; তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’ (১৭/১)।
    Total Reply(0) Reply
  • Jef Yousuf ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৫২ এএম says : 0
    আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা (আল্লাহ) তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে (হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রাত্রি বেলা ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম (মক্কা মুকাররামাহ) থেকে মসজিদে আকসা (বাইতুল মুকাদ্দাস) পর্যন্ত, যার চার দিকে আমি (আল্লাহ) পর্যাপ্ত বরকত দান করেছি, যাতে আমি তাঁকে (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কুদরতের কিছু নিদর্শন দেখিয়ে দেই। নিশ্চয়ই তিনি (আল্লাহ) পরম শ্রবণকারী ও দর্শনশীল।’ (সুরা বনি ইসরাইল আয়াত-০১)
    Total Reply(0) Reply
  • Naimul Hassan ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৫৩ এএম says : 0
    এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয়নবিকে দেখিয়েছেন অনেক নির্দশন। যার মধ্যে রয়েছে সাধারণ জ্ঞানের বাইরে ঐশ্বরিক অনেক ঘটনা ও ইতিহাস।
    Total Reply(0) Reply
  • Hridoy Ahmed ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৫৩ এএম says : 0
    আসলে পৃথিবীর অন্তিম শয়ানে বিজ্ঞানের বহুমাত্রিক আবিষ্কার সংঘটিত হবে বলেই পৃথিবীতে শুভাগমনকারী আম্বিয়াদের সুমহান ধারার সবশেষ সত্তা শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে ঊর্ধ্বাকাশ ভ্রমণ করে, সব নিদর্শন দর্শন করে মানব-সম্মুখে উন্মোচন করা হয়েছে। যাতে বিজ্ঞানভিত্তিক চিন্তাধারী মানুষ ইসলামকে ও ইসলামের নবীকে সেকেলে বলে উড়িয়ে দিতে না পারে।
    Total Reply(0) Reply
  • Kamal Mondol ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৫৪ এএম says : 0
    লক্ষ্য করুন, ওইদিন প্রিয় নবীর বাহন ছিল ‘বুরাক’। ‘বুরাক’ শব্দ বারকুন থেকে উদগত। যার অর্থ বিদ্যুৎ। বিজ্ঞান বিদ্যুৎ আবিষ্কারের বহু আগেই এই বিদ্যুতের খবর কোরআন -হাদিস পরিবেশন করেছে। প্রিয় নবী (সা.) বলেছেন, ‘পানিতে আগুন রয়েছে’। তখন মানুষ বুঝতেও পারেনি পানিতে আবার আগুন কীভাবে বিদ্যমান থাকে। বিদ্যুৎ আবিষ্কার সেই তথ্য বাস্তবানুগতভাবে প্রকাশ করে দিয়েছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Nurun Nabi ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৫৪ এএম says : 0
    প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এ মেরাজ ছিল জাগ্রত অবস্থায় রূহ ও শরীরের উপস্থিতিতে। আর তা বাস্তবেই প্রমাণিত। প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য মেরাজ সংঘটিত হওয়ার ঘটনায় বিশ্বাস স্থাপন করাও ঈমানের একান্ত দাবি। মানুষের জন্য আল্লাহর মেরাজের দরজা নামাজের মাধ্যমে খোলা রাখা হয়েছে। মুমিনের মেরাজই হলো নামাজ। এ নামাজেই মানুষ আল্লাহর দিদার লাভ করতে সক্ষম।
    Total Reply(0) Reply
  • M Omar Farouque ২৩ মার্চ, ২০১৯, ১:৫৫ এএম says : 0
    মুসলিম উম্মাহ যখন এ মেরাজের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করবে এবং মেরাজের শ্রেষ্ঠ উপহার নামাজ বাস্তবায়ন করবে; নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর ভয় এবং মহব্বত বাস্তবায়ন করবে তখনই মানুষের ইহকাল ও পরকাল হবে সার্থক। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে মেরাজের শিক্ষার মাধ্যমে নিজেদের উন্নত নৈতিক চরিত্রবান হিসেবে গড়ে তোলার তাওফিক দান করুন। পরকালের সফলতা দান করুন। আমিন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইসলাম

৩ মার্চ, ২০২৩
২ মার্চ, ২০২৩
১ মার্চ, ২০২৩
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন