Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পরিবহনে নৈরাজ্য কতদিন

নিরাপদ সড়কের দাবিতে ফের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২২ মার্চ, ২০১৯, ১:০৭ এএম

গত বছরের ২৯ জুলাই বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় দুই শিক্ষার্থী নিহতের পর নিরাপদ সড়কের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা। নগর পরিবহনের নৈরাজ্যের বিষয়টিও তখন সামনে আসে। সে সময় সংবাদ সম্মেলন করে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির পক্ষ থেকে ঘোষণা দেয়া হয়, চুক্তির বদলে শ্রমিকদের নির্ধারিত বেতন দিয়ে বাস চলবে। সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ ওই সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আগামীকাল থেকে কোনো গাড়ি চুক্তিভিত্তিক চলবে না। এভাবে চললে পারাপারি বেশি হয়, দুর্ঘটনা বাড়ে। আমরা এটা করতে দেবো না। যে কোম্পানি এটা মানবে না তার লাইসেন্স বাতিল করার জন্য আমরা সুপারিশ করব। আর আমাদের সমিতির আওতায় হলে সাংগঠনিক ব্যবস্থাও নেয়া হবে।
গত বছরের আলোচিত সেই দুর্ঘটনার ৮ মাসের মাথায় দুই বাসের পাল্লাপাল্লিতে গত মঙ্গলবার রাজধানীর নদ্দা এলাকায় বাস চাপায় বেসরকারি ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের শিক্ষার্থী আবরার আহমেদ চৌধুরী নিহত হন। এবারও নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাস্তায় নেমেছে শিক্ষার্থীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে ট্রাফিক শৃঙ্খলা ও সচেতনতা বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বলেছেন, একই কথা। তিনি বলেন, সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ চালকদের নেশা ও চুক্তিভিত্তিক গাড়ি চালানো। তাই এ দু’টি পথই বন্ধ করতে হবে। সামনের মাস থেকেই সব গাড়ি টিকিট সিস্টেমে চলবে। এই সময়ের মধ্যেই বাস মালিকদের টিকেট সিস্টেমে বাস চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। অনেকের মতে, সমিতির শীর্ষ নেতারা ৮ মাস আগে যে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তা কার্যকর হলে হয়তো আবরারকে এভাবে জীবন দিতে হতো না। এর আগে গত বছরের ৩ এপ্রিল কাওরান বাজারে দুই বাসের রেষারেষিতে পড়ে হাত বিচ্ছিন্ন হয় তিতুমীর কলেজের ছাত্র রাজিব হোসেনের। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৬ এপ্রিল মারা যান রাজিব।
এরপর ২০ এপ্রিল রাতে বনানীতে রাস্তা পার হওয়ার সময় বিআরটিসির একটি বাসের চাপায় ২১ বছর বয়সী তরুণী রোজিনার ডান পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৯ এপ্রিল মারা যায় রোজিনা। বুয়েটের গবেষণা বলছে, রাজধানীতে আলোচিত বেশিরভাগ দুর্ঘটনা ঘটছে বাসের কারণে। অথচ মালিকপক্ষ প্রভাবশালী হওয়ায় সড়কে পরিবহন শ্রমিকদের আইন মানানো যাচ্ছে না। কমছে না তাদের স্বেচ্ছাচারিতা। তাতে শৃঙ্খলাও ফেরানো যাচ্ছে না। বহুদিন ধরেই চরম বিশৃঙ্খল অবস্থা ঢাকার নগর পরিবহণে। বিরতিহীন ও সিটিং সার্ভিসের নামে প্রতারণা, লক্কর ঝক্কর মার্কা বাস, ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত আসন, নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের ব্যবস্থা না থাকাসহ ভাড়ার অনিয়ম তো আছেই। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে দেশের সব সেক্টরে উন্নতি হলেও নগর পরিবহনের ক্ষেত্রে উন্নতি স্বপ্নই থেকে গেছে। যাত্রীদের অভিযোগ শোনার মতো যেনো কেউ নেই। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ প্রসঙ্গে বলেন, যাত্রীদের সমস্যাগুলো দেখার দায়িত্ব নগর বা মেট্রো আঞ্চলিক পরিবহন কমিটির (আরটিসি)। কিন্তু সেই কমিটি দখল করে রেখেছেন পরিবহন মালিক ও শ্রমিক কমিটির নেতারা। যে কারনে যুগ যুগ ধরে যাত্রীরা ভোগান্তি পোহালেও এ নিয়ে কথা বলার কেউ নেই।
পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, দেশের পরিবহন ব্যবসা ঘুরেফিরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির দুই ডজন নেতার দখলে। যে দল যখন ক্ষমতায় আসে, তখন সে দলের নেতারাই এ খাত নিয়ন্ত্রণ করেন। পরিবহন ব্যবসার পাশাপাশি শ্রমিক রাজনীতির নিয়ন্ত্রণও চলে যায় ক্ষমতাসীনদের হাতে। আবার কখনো কখনো নিজেদের স্বার্থে মিলেমিশে নেতৃত্ব ভাগাভাগি করে নেন তারা। এতে সাধারণ পরিবহন ব্যবসায়ীরা তাদের হাতে জিম্মি হয়ে থাকেন। এ অবস্থায় প্রকৃত ব্যবসায়ীদের অনেকেই তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন। চাপে পড়ে কেউ কেউ গোটা ব্যবসা ক্ষমতাসীন নেতাদের হাতে তুলে দিয়েছেন। পরিবহন ব্যবসার লাভ-ক্ষতি পুরোপুরি রাজনৈতিক নেতাদের ওপর নির্ভর করায় তারা নতুন করে এ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। তাই এ খাতে উন্নয়নের পরিবর্তে দিন দিন ধ্বংসের রূপরেখা তৈরি হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এক বাস মালিক আক্ষেপ করে বলেন, সরকার সমর্থক না হওয়ায় তার মতো অন্তত ১৫ জন মালিককে পরিবহন ব্যবসা ছাড়তে হয়েছেন। বিতাড়িত মালিকরা কেউ ছিলেন কোম্পানীর চেয়ারম্যান কেউবা ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
সাধারণ পরিবহন ব্যবসায়ীরা জানান, পরিবহন সেক্টরের দখলদার রাজনৈতিক নেতাদের চাপ খোদ সরকার সামাল দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী কোনো কোনো রুট থেকে বিআরটিসির বাসও তুলে নেয়া হয়েছে। সাধারণ মালিকরা জানান, সরকারি কোনো সিদ্ধান্তের সঙ্গে দ্বিমত হলেই নেতাদের ইঙ্গিতে তারা জ্বালাও-পোড়াও, ভাংচুর, এমনকি পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেয়। এ অবস্থায় পরিবহন খাতে নেয়া সরকারের কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এভাবেই গণপরিবহনে যাত্রীসেবা শূন্যের কোটা থেকে বিশৃঙ্খলায় এসে ঠেকেছে। দিন যতো যাচ্ছে বিশৃঙ্খলা ততোই বাড়ছে। রাজধানীসহ সারাদেশের চিত্র একই।
নগরীর বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বাস ও মিনিবাসের যাত্রীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, অধিকাংশ বাসই আঞ্চলিক পরিবহন কমিটির কোনো নিয়ম নীতির তোয়াক্কা করে না। কমিটি দুই মাসে কমপক্ষে একটি সভা করার নিয়ম থাকলেও মালিক শ্রমিকের অনিচ্ছায় ৬ মাসেও কমিটি সভা হয় না। এতে করে সমস্যা দিন দিন বাড়লেও সমাধানের কোনো পথ খোঁজা হয় না। এতে করে যাত্রীদের স্বার্থ থাকে অবহেলিত। জানা গেছে, নগরীতে চলাচলকারী বাসগুলোতে ৩৭ টি আসনের অনুমোদন দেয়া হয়। এর বেশি আসন থাকলে ফিটনেস সার্টিফিকেট দেয়ার নিয়ম নেই। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নিজে বহুবার বেশি আসনের বাস ধরেছেন। বিআরটিএ কে সতর্ক করেছেন। কিন্তু তারপরেও নগরীতে চলাচলকারী ৯৮ ভাগ বাসই ৪১ আসনের। পরিবহন মালিকরা জানান, মাঝে মধ্যে বিআরটিএ-এ বিষয়ে কড়াকড়ি আরোপ করে নিজেদের স্বার্থে। কড়াকড়ি করে ঘুষের পরিমাণ বাড়ায়। কিন্তু ৪১ আসনের বাসে ফিটনেস বন্ধ হয় না। ৩৭ এর স্থলে ৪১ আসনবিশিষ্ট বাসে যাত্রীরা আরাম করে বসতে পারেনা। কখনও কখনও সামনের আসনের সাথে পা লেগে যায়। তখন বাঁকা হয়ে বসতে হয়। অতিরিক্ত আসনের কারণে বেশিরভাগ বাসে উঠতে এবং নামতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয় যাত্রীদের। এছাড়া মহিলা যাত্রীদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখা বাধ্যতামূলক হলেও অধিকাংশ বাসেই তা নেই। এতে করে নারী যাত্রীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিশেষ করে স্কুল কলেজের ছাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়।
আলাপকালে যাত্রীরা জানান, নগরীতে শুধুমাত্র বাসে চলাচল করার মতো নিশ্চয়তা কখনও থাকে না। সরকারী ছুটি ছাড়া অধিকাংশ কার্যদিবসে পিক আওয়ারে সময়মতো বাস পাওয়া যায় না। এটা নিত্যদিনের সমস্যা। অফিস ধরতে গিয়ে তখন বাধ্য হয়ে অটোরিকশা বা রিকশা ভাড়া করা ছাড়া উপায় থাকে না। এর কারণ রুটভিত্তিক গাড়ির সংখ্যা বিন্যাস ঠিক নেই। যে রুটে বেশি বাস দরকার সেই রুটে বাস কম। আবার যে রুটে যানজট কম বা লাভ বেশি সেই রুটে যাত্রীর তুলনায় বাস অনেক বেশি। পরিবহন মালিকদের অভিযোগ, তারা ইচ্ছা করলেই রুটভিত্তিক বাস নামাতে বা বাড়াতে পারেন না। এতে প্রধান বাধা মালিক সমিতি। মালিক সমিতির অনুমোদন ছাড়া কোনো রুটেই বাস নামানো যায় না। কয়েকজন মালিক অভিযোগ করে বলেন, মালিক সমিতির নেতারা লাভজনক রুটগুলো দখল করে আছেন। সে কারণে সাধারণ মালিকরা লোকসান গুনলেও নেতাদের লোকসান গুনতে হয় না।
এসবের বাইরে ভাড়া নিয়ে অনিয়ম দুর্নীতি লেগেই আছে। দুই বছর আগে বাস বাড়া পূননির্ধারণ হওয়ার পর প্রথম দিকে ভাড়া নিয়ে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এখন তা না থাকলেও শুভঙ্করের ফাঁকি আছেই। অর্থাৎ বিরতিহীন, সিটিং সার্ভিসের নামে যাত্রীদের সাথে প্রতারণা চলছেই। এসব অনিয়ম ছাড়াও রাজধানীর রাস্তার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মুলে হলো সিটি সার্ভিস বাসগুলো। রাজধানীর এমন কোনো স্থান নেই যেখানে বাস দাঁড়ানো থাকে না। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাত্রাবাড়ী থেকে রায়েরবাগ, কমলাপুর থেকে শাজাহানপুর, মতিঝিল শাপলা চত্বর থেকে দিলকুশা, মহাখালী থেকে নাবিস্কো, কল্যাণপুর থেকে গাবতলী, মোহাম্মদপুর সাতরাস্তা থেকে ধানমন্ডি, আদাবর থেকে শ্যামলী, রামপুরা ব্রীজ থেকে বনশ্রী পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশে দিন রাতে সব সময় বাস ও মিনিবাস দাঁড় করানো থাকে। বাসের সারিতে রাস্তায় যান চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। কিন্তু দেখার কেউ নেই। রাস্তায় চলাচলের সময় যেখানে ‘দাঁড়ানো যাবে না’ বলে সাইনবোর্ড দেয়া থাকে সেখানে বেশি বেশি দাঁড়ায় বাসগুলো। এতে করে পেছনে যানবাহন আটকা পড়ে সৃষ্টি হয় যানজটের। তাতেও ভুক্তভোগি ওই যাত্রীরাই।
এদিকে, গতকাল বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের মহাসচিব ওসমান আলী বলেছেন, ৪০ লাখ গাড়ি রয়েছে সারাদেশে। এর বিপরীতে লাইসেন্সধারী চালক আছেন মাত্র ২৩ লাখ। তাহলে বাকি গাড়িগুলো কিভাবে চলে? এ বিষয়ে বিআরটিএ’কে উদ্যোগী হতে হবে। চালকরা যেন দ্রুত লাইসেন্স পান। রাস্তা থেকে নসিমন-করিমন-ভটভটি-অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করতে হবে। মাঝে মধ্যে পুলিশ এসব বন্ধ করার উদ্যেগ নিলেও জনপ্রতিনিধিরা হস্তক্ষেপ করেন। ফলে এসব পরিবহন আবার চলে। তাই প্রধানমন্ত্রীকে উদ্যোগী হয়ে এসব জনপ্রতিনিধিদের কঠোরভাবে বলতে হবে, যেন তারা এসব ফিরিয়ে আনতে হস্তক্ষেপ না করেন।
মহাসড়কগুলোতে রাস্তায় যাত্রী নামিয়ে দিয়ে গাড়ি রিকুইজিশনের ব্যবস্থারও প্রতিবাদ জানান শ্রমিক ফেডারেশনের মহাসচিব। এ বিষয়ে আইজপির সঙ্গে কথা বলতে ডিএমপি কমিশনারকে অনুরোধ জানান তিনি। #



 

Show all comments
  • Zahidul Islam ২২ মার্চ, ২০১৯, ২:০৪ এএম says : 0
    আর কত প্রাণ গেলে আমরা নিরাপদ সড়ক পাবো ?
    Total Reply(0) Reply
  • বেলী আফরোজ ২২ মার্চ, ২০১৯, ২:০৯ এএম says : 0
    ‘আর কত মায়ের সন্তান এভাবে চলে যাবে? এই সড়ক কি নিরাপদ হবে না?’
    Total Reply(0) Reply
  • মিজানুর রহমান ২২ মার্চ, ২০১৯, ২:১০ এএম says : 0
    বেড়েই চলছে, সড়কে মৃত্যুর মিছিল! এ খেলার শেষ কোথায়?
    Total Reply(0) Reply
  • মো. সোহেল কিরন ২২ মার্চ, ২০১৯, ২:১০ এএম says : 0
    বাংলার নিরাপদ সড়ক, আরেক মায়ের বুক খালি করে দিলো। প্রশ্ন হলো এই সড়ক আর কতো জীবন নিলে নিরাপদ হবে? প্রত্যেকটি দূর্ঘটনা শুধু একটা জীবনকেই শেষ করে দেয় না। ঔ জীবনের সাথে সম্পৃক্ত বাকী জীবনগুলোকেও প্রভাবিত করে। কিছুদিন আগে আমার এক ভাগিনাও সড়ক দূর্ঘটনায় মারা গেছে। ওর বাবা আরা মায়ের যে কি অবস্থা, তা আমরা যারা জানি, তারা উপলব্ধি করতে পারি।
    Total Reply(0) Reply
  • নিয়াজ মাহমুদ ২২ মার্চ, ২০১৯, ২:১১ এএম says : 0
    আর কত ? পড়ে আছে আমার ভাইয়ের লাশ! তারপরে কে, আমি নাকি আপনি ?? এই দেশ আমার হলে এর সমাধান আমাকেই করতে হবে, নইলে হতে হবে লাশ!
    Total Reply(0) Reply
  • মুনতাসির মাহমুদ ২২ মার্চ, ২০১৯, ২:১২ এএম says : 0
    ট্রাফিক পুলিশ ব্যস্ত মোটরসাইকেল আর প্রাইভেট গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিতে। গণপরিবহন তাদের চোখে পড়ে না।
    Total Reply(0) Reply
  • Nadia Tuli ২২ মার্চ, ২০১৯, ২:১৪ এএম says : 0
    Government should take necessary step against it
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সড়ক


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ