পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ বিমানের উড়োজাহাজ ময়ূরপঙ্খী ছিনতাই প্রচেষ্টার মামলায় এক সপ্তাহেও কোনো অগ্রগতি হয়নি। ছিনতাইকারী পলাশ আহমদের সাথে আর কেউ ছিল কিনা তাও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। কি উদ্দেশে বিমানটি জিম্মি করে ছিনতাইয়ের চেষ্টা করা হয়েছিল তাও এখনও পরিষ্কার নয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (আইও) নগর পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক রাজেশ বড়–য়া গতকাল রোববার রাতে ইনকিলাবকে বলেন, এখনও অনেক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়নি। রহস্য জানতে যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তাদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী বিমান যাত্রীদের তালিকা হাতে এসেছে জানিয়ে তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের ঠিকানা যাচাই-বাছাই চলছে। বিমানের পাইলট ও সহকারী পাইলটদের পাশাপাশি ক্রুদেরও জিজ্ঞাসাবাদের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, পলাশ আহমদ শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে অভ্যন্তরীণ রুটের যাত্রী হিসেবে বিমানে উঠেন। পরে তার কাছে ‘পিস্তল ও বোমাসমৃশ’ বস্তু পাওয়া যায়। কিভাবে সুরক্ষিত এলাকায় তিনি এসব জিনিস নিয়ে বিমানে উঠেছিলেন তাও খতিয়ে দেখা হবে। মামলা তদন্তে খুব শিগগির তিনি ঢাকা যাবেন বলেও জানান।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় বাংলাদেশ বিমানের উড়োজাহাজ ময়ূরপঙ্খী (বোয়িং-৭৩৭) ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে দুবাই যাওয়ার কথা ছিল। বিকেলে ঢাকা থেকে উড্ডয়নের পর উড়োজাহাজটি ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন এবং চট্টগ্রামের শাহ আমানতে জরুরি অবতরণ করে। এ সময় দু’জন কেবিন ক্রুকে জিম্মি করে রাখার কথাও বলা হয়। পাইলট-ক্রু ও যাত্রীদের নিরাপদে নামিয়ে নেয়ার পর কমান্ডো অভিযানে মারা যান জিম্মিকারী পলাশ আহমদ। এ ঘটনায় পতেঙ্গা থানায় নিহত পলাশ আহমদ ও অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।