পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ বিমানের উড়োজাহাজ ছিনতাইয়ের চেষ্টাকারী পলাশ আহমদের সাথে আর কেউ ছিল কিনা তা তদন্ত করছে তদন্তকারী সংস্থা পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। পতেঙ্গা থানায় দায়েরকৃত মামলায় সেনা কমান্ডো অভিযানে নিহত পলাশ ছাড়াও অজ্ঞাতনামাদের আসামি করা হয়। তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, এ ঘটনার পেছনে অন্য কারও যোগসাজশ রয়েছে কিনা সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কিভাবে সে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মতো সংরক্ষিত এলাকায় ‘পিস্তল’ নিয়ে প্রবেশ করলো তাও তদন্ত করা হচ্ছে।
এদিকে মামলার আলামত হিসেবে পলাশের কাছ থেকে উদ্ধার করা একটি পিস্তল ও কিছু বিস্ফোরক সদৃশ বস্তু তদন্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পিস্তলটি খেলনার বলে আগেই জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার মো. মাহাবুবর রহমান। তবে তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ অন্য কেউ এ বিষয়ে সরাসরি মুখ খোলেননি।
মামলাটি তদন্ত করছেন সিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক রাজেশ বড়ুয়া। মঙ্গলবার রাতে তার কাছে ‘পিস্তল’ ও বিস্ফোরকসদৃশ বস্তুসহ বেশকিছু আলামত জমা দেওয়া হয়েছে। র্যাব ও সেনাবাহিনীর প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে এসব আলামত হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তার আগে তদন্তের দায়িত্ব পেয়েই ওই দুই সংস্থার কাছে জব্দকৃত আলামত জমা দিতে চিঠি দেন তদন্ত কর্মকর্তা।
গত রোববার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ বিমানের উড়োজাহাজ ময়ুরপঙ্খী (বোয়িং-৭৩৭) ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে দুবাই যাওয়ার কথা ছিল। বিকেলে ঢাকা থেকে উড্ডয়নের পর উড়োজাহাজটি ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে। এসময় দু’জন কেবিন ক্রুকে জিম্মি করে রাখার কথাও বলা হয়। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বিমানটি চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। পাইলট-ক্রু ও যাত্রীদের নিরাপদে নামিয়ে নেয়ার পর কমান্ডো অভিযানে মারা যান জিম্মিকারী পলাশ আহমদ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।