রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) উপজেলা সংবাদদাতা
স্বামী বড় না দল বড় এই আলোচনা এখন মির্জাপুর উপজেলার উয়ার্শী ইউনিয়নের ভোটারদের মুখে মুখে। মির্জাপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার শিফার স্বামী আওয়ামী লীগ নেতা উয়ার্শী ইউনিয়নের পরপর দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহেল শাফি দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
ওই ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুব আলম মল্লিকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার শিফা এখন স্বামীর পক্ষে কাজ করবেন নাকি দল মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবেন এই প্রশ্নটি এখন উয়ার্শী ইউনিয়নের ভোটারদের মুখে মুখে। উয়ার্শী ইউনিয়নের নগর ভাতগ্রাম গ্রামের বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা রায়হান মোল্লা বলেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মীর্জা শামীমা আক্তার শিফার কাছে স্বামী বড় না দল বড় সেটি আমাদের জানা নেই। তবে তিনি কোন পক্ষ বেছে নেবেন তা দেখার জন্য অপেক্ষায় আছি। উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য উয়ার্শী ইউনিয়নের বাসিন্দা সাইদুর রহমান খান সুফল বলেন, ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার শিফা দলের পক্ষ নয় স্বামীর পক্ষই নেবেন।
ইতিমধ্যে তিনি স্বামীর পক্ষে প্রচারণাও করছেন বলে তিনি জানান। উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা আক্তার শিফার সঙ্গে মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি বলেন, স্বামী বা দল কারো পক্ষেই এখনও কাজ করছি না। উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক জহিরুল ইসলাম জহির বলেন, আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে দলের নেতা বা কর্মী হয়ে নিরপেক্ষ থাকার কোন সুযোগ নেই। দলের প্রার্থীর পক্ষেই তাকে কাজ করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।