Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খাস জমিতে ঘর নির্মাণের অভিযোগ

আশাশুনি (সাতক্ষীরা) উপজেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৬ এএম

আশাশুনি উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নে খাস জমি দখল ও শ্মশান ঘাটে যাতয়াতের পথ দখলে নিয়ে অবৈধ ভাবে পাকা ঘর নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শোভনালী ইউনিয়নের বালিয়াপুর মৌজায় ১ নং খাস খতিয়ানে সাবেক ১০৮৩ দাগে দীর্ঘ শতাধিক বছরের শ্মশান ঘাট স্থাপিত। এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের শবদেহ দাহ্যক্রিয়া সম্পন্নের জন্য এই শ্মশানই তাদের অবলম্বন। শ্মশানঘাটে যাতয়াতের জন্য যে পথটি তারা পুরাকাল থেকে ব্যবহার করে আসছে সেই পথ দখল করে নিয়ে বালিয়াপুর গ্রামের আ. রশিদ গাজীর পুত্র সাহেব আলি ঘর বেধেছেন। একই সাথে খাস খতিয়ানভুক্ত প্রায় ১ একর জমি তিনি দখল করে ঘেরভেড়ী করার পাশাপাশি ঘর নির্মাণ করেছেন। সাধারণ ঘর নয় রীতিমত ইটের গাঁথনি দিয়ে পাকা ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ঘরের কাজ প্রায় লিন্টন পর্যন্ত শেষ হয়েছে। কিছুদিন আগে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন একটি লাশ নিয়ে শ্মশানে যাবার পথ না পেয়ে বাধ্য হয়ে মৎস্য ঘেরের পানিতে কষ্টকর পরিবেশে যাতয়াতে বাধ্য হয়েছে।

এদিকে একই মৌজায় ১০৭৩ দাগে খাস খতিয়ানভুক্ত জমি দখলে নিয়ে পাকা ঘর বেঁধেছেন মৃত অহেদ আলি সরদারের পুত্র শহিদুল ইসলাম।
এব্যাপারে শোভনালী ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক ম মোনায়েম হোসেন জানান, তিনি নিজে শ্মশানে যাতয়াতের জন্য রাস্তা নির্মাণ করে দিয়েছেন। সেই রাস্তাটিও সাহেব আলি দখল করে নিয়েছে। এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহনের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করা হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খাস জমিতে ঘর নির্মাণ

২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ