বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ঢাকার চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে হতাহতের মধ্যে অনেকের বাড়ি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে। আজ (শুক্রবার) সকাল থেকে হতাহতদের অনেকের বাড়িতেই স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়। কেউ কেউ স্বজনদের কোনো সন্ধানই পাচ্ছেন না, তারা বেঁচে আছে না কি মারা গেছেন তাও জানেন না।
এযাবৎ নয় জনের মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া গেছে। এরা হলো, দুই সহোদর রানা ও রাজু। পিতা সাহেব উল্লা, ঘোষকামতা, নাটেশ্বর, সাহাদাত উল্লা পিতা নাসির উদ্দিন, দাউদ আলম নাটেশ্বর, আনোয়ার হোসেন, বারোগাঁও ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রাম, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, পিতা রহিম বিএসসি, হেলাল উদ্দিন পিতা সহিদ আহমদ, নাটেশ্বর মির্জা বাড়ি, আলী হোসেন পিতা বুলু মিয়া, নাটেশ্বর ইউনিয়ন, সাহাদাত হোসেন হীরা পিতা আমিন উল্লা, মির্জা নগর, নাটেশ্বর ইউনিয়ন। এছাড়া মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, বেগমগঞ্জ উপজেলার নাটেশ্বর ইউনিয়নের অধিকাংশ অধিবাসী দেশের বিভিন্ন স্থানে সূ-প্রতিষ্ঠিত। এরমধ্যে ঢাকার চকবাজারে শত শত ব্যবসায়ী রয়েছে। চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে নাটেশ্বর ইউনিয়নের অনেকে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। পরিবারের সদস্য ও শত শত আতœীয় স্বজন গত ২৪ ঘন্টায় নাটেশ্বর থেকে চকবাজারে দূর্ঘটনাস্থলে পৌছে তাদের স্বজনদের সন্ধান করছে। চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের পর নাটেশ্বর ইউনিয়নের স্বজনদের আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে।
এদিকে স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, শুধু নাটেশ্বর ইউনিয়নের কয়েকশত লোক ঢাকার চকবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে ব্যবসা করছে। তাদের দাবী উক্ত ঘটনায় হতাহতের মধ্যে আরো অনেকে থাকতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।