নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণে ম্যাচে উত্তাপ ছড়ালো বটে কিন্তু দেখা নেই গোলের। বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখ তো পোষ্টেই শট রাখতে পারলো না। মানে-সালাহরাও হাসি ফোঁটাতে পারেননি লিভারপুল সমর্থকদের মুখে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শেষ ষোলোর প্রথম পর্বের ম্যাচেও জেতেনি কেউ। মঙ্গলবার রাতে আনফিল্ডের ম্যাচটি গোলশূণ্য ড্র হয়।
ইউরোপিয়ান ফুটবলে টানা ১৯ ম্যাচ ঘরের মাঠে অপরাজিত থেকে মাঠে নামে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল। দিন শেষে সেটা অক্ষুণ্য রয়েছে বটে; কিন্তু শেষ আটে ্ওঠার পথটা যে কঠিন হয়ে গেল অল রেডদের জন্য। কারণ জার্মান চ্যাম্পিয়নদের ঘর থেকে জয় নিয়ে ফেরা তো আর চাড্ডিখানি কথা নয়। বায়ার্নের বিপক্ষে লিভারপুল কোচের স্মৃতিও সুখকর নয়; তার সবচেয়ে বেশি ম্যাচ হারার রেকর্ডটিও (৩০ ম্যাচে ১৬ হার) যে এই বায়ার্নের বিপক্ষে। এমন পরিসংখ্যান ও ঘরের মাঠে দুর্বার বায়ার্নের সামনে আসর থেকে ছিটকে পড়ার শঙ্কা দেখতেই পারে গতবারের ফাইনালিস্টরা।
ম্যাচের শুরু থেকে বল দখলে কিছুটা এগিয়ে ছিল বায়ার্ন। কিন্তু মাঝমাঠে চলতে থাকে অগোছালো ফুটবল। এরই মাঝে বিচ্ছিন্ন তবে গতিময় সব আক্রমণ আর পাল্টা আক্রমণে কাঁপুনি ওঠে দুই শিবিরেই। গোলের ফিফটি-ফিফটি সুযোগ পায় দুই দলই। কিন্তু সফল সমাপ্তি টানতে পারেনি কোন দলই।
স্বাগতিকদের সবচেয়ে বেশি হতাশ করেন সাদিও মানে। এদিন সুযোগগুলো সেভাবে কাজে লাগাতে পারেননি সেনেগাল স্ট্রাইকার। ৩৩তম মিনিটে তার সামনে আসে সহজতম সুযোগ। কিন্তু দূরের পোস্ট ঘেঁসে চলে যায় তার গড়ানো শট। প্রথমার্ধে পোষ্টে শট নেয়ার মত চারবারের বেশি সুযোগ পেয়েও সফল হননি মানে।
দ্বিতীয়ার্ধেও খেলার ধরণে তেমন পরিবর্তন ছিল না। শেষদিকে বায়ার্ন ব্যস্ত থাকে সালাহ-ফিরমিনো-মানেদের আক্রমণ ঠেকাতে। ৮৬তম মিনিটে কাছ থেকে নেয়া মানের হেড কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করেন ম্যানুয়েল নয়্যার।
পুরো ম্যাচে পোস্টে কোন শটই রাখতে পারেনি বায়ার্ন। তাতেও হয়তো অখুশি নন কোচ নিকো কোভাচ। ১৩ মার্র্চে ফিরতি পর্ব যে হবে ঘরের মাঠে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।