পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণফোরামের দুইজন বিজয়ী সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান ও সুলতান মুহম্মদ মনসুরের প্রতি ইঙ্গিত করে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, আজকে যারা শপথ নিতে চাচ্ছেন, পাবলিক তাদের রাস্তায় ধরে টুকরো টুকরো করে ফেলতে পারে। শনিবার মতিঝিলে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের বর্ধিত সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, কয়েক দিন যাবত খুবই আলোচনা হচ্ছে গণফোরামের দুই প্রার্থী- সত্যিকার অর্থে গণফোরামের দুই প্রার্থী নয়, এক প্রার্থী। তার নাম মোকাব্বির। আরেকজন সুলতান মুহাম্মদ মনসুর-মুক্তিযুদ্ধে কোথায় ছিল জানি না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদের সময় সে আমার সহকর্মী ছিল, আমি তাকে অত্যন্ত স্নেহ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি ছিল। তাকে নিয়ে খুব আলোচনা হচ্ছে, শপথ নেওয়া না নেওয়ার ব্যাপারে। বর্তমান যারা নির্বাচিত সংসদ সদস্য বলে দাবি করেন, তাদেরকে জনগণ ধরে কেটে টুকরো টুকরো করে ফেলতে পারে, এমন একটি দিনও আসতে পারে। এজন্য আমি বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করবো, অনতিবিলম্বে এই নির্বাচন বাতিল করে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে দেশে গণতান্ত্রিক ধারা ফিরিয়ে আনতে।
একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ আনলেও এ ব্যাপারে কোন মামলা করবে না কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থীরা। একইসঙ্গে এই নির্বাচন কমিশন এবং সরকারের অধীনে কোন ধরনের নির্বাচনে যাবে না তার দল। কাদের সিদ্দিকী বলেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই নির্বাচনে যারা অংশগ্রহণ করেছিলো, তারা সবাই মামলা করবে। এমনকি যারা বিজয়ী হয়েছিলো তারাও মামলা করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো। কিন্তু আমি মনে করি, এই ধরনের মামলা করে কোন লাভ হবে না। কারণ সরকার সব জায়গায় দলীয়করণ করে রেখেছে। তারা বসেই আছে- এসব মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য। এজন্য আমরা কোন মামলা করবো না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।