মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
জানুয়ারিতে অস্ট্রেলিয়ায় দেশের স্মরণকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এবারই প্রথম এখানে গড়ে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অতিক্রম করেছে। যা দেশটির ইতিহাসে আর কখনও হয়নি। আবহাওয়া ব্যুরোর তথ্যমতে, অস্ট্রেলিয়ার এ গ্রীষ্মকালীন সময়ে প্রচন্ড রকমের তাপ ছিল- যা অভূতপূর্ব।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বলছে, জানুয়ারির পাঁচদিনের তাপমাত্রা ১০টি গ্রীষ্মের রেকর্ড ছিল। ওই পাঁচটি দিন অস্ট্রেলিয়াজুড়ে তাপমাত্রা ছিল দৈনিক ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
প্রচন্ড রকমের এই গরমে জানুয়ারি মাসজুড়ে অস্ট্রেলিয়ায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ভয়ঙ্কর এ পরিস্থিতির কবলে পড়ে প্রচুর সংখ্যক বন্যপ্রাণী মারা গেছে। ৯০টিরও বেশি শুধু বন্য ঘোড়া মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে একটি রিপোর্টে। তাছাড়া গরমে অনেক অধিবাসীও অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। হাসপাতালে ভর্তির হার বেড়েছে।
সংবাদমাধ্যম বলছে, একদিকে রেকর্ড গড়া ঠান্ডা, অন্যদিকে, গরম। হিমাঙ্কের ৩০ ডিগ্রি নিচে নেমে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের তাপমাত্রা। দেখা দিয়েছে প্রচন্ড রকমের ঠান্ডা। বরফে পাহাড় জমে গেছে। অন্যদিকে, প্রশান্ত মহাসাগরের ওপারেই অস্ট্রেলিয়ায় হিমাঙ্কের ৪০ ডিগ্রি উপরে তাপমাত্রা। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্ড্রু ওয়াটকিনস বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ার একটি বড় অংশে জানুয়ারির বেশির ভাগ দিনই আমরা প্রচন্ড তাপদাহ পরিস্থিতি দেখেছি। যা গড় সময় এবং তাপমাত্রা হিসেবে সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এছাড়া বেশির ভাগ এলাকায় গড়ে বৃষ্টিপাতও কম ছিল।
অস্ট্রেলিয়ায় গ্রীষ্মকালীন সময়ে ক্রমাগতই তাপমাত্রা বাড়ছে। অধিবাসীরা সহ্য করছেন চরম পরিস্থিতি। গত বছরও সিডনিতে একদিন ৪৭.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠেছিল- যা ১৯৩৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত সবচেয়ে গরমের দিন হিসেবে রেকর্ড গড়ে আছে। সূত্র : ওয়েবাসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।