প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
মারভেল কমিক্সের একাধিক চরিত্র নিয়ে সুপারহিরো অ্যাকশন ফিল্ম ‘ক্যাপ্টেন অ্যামেরিকা : সিভিল ওয়ার’ পরিচালনা করেছেন দুই ভাই অ্যান্থনি রুসো এবং জো রুসো। রুসো ভাইয়েরা যৌথভাবে ‘ক্যাপ্টেন অ্যামেরিকা : দ্য উইন্টার সোলজার’ (২০১৪), ‘ইউ, মি অ্যান্ড ডুপ্রি’ (২০০৬), ওয়েলকাম টু কলিনউড’ (২০০২), ‘আই পিসেস’ (১৯৯৭) এবং ‘এল.এ.এক্স টোয়েন্টিওয়ান নাইন্টিন’ (১৯৯৪) চলচ্চিত্রগুলো পরিচালনা করেছেন।
গ্লোবাল গভর্নমেন্ট যখন সুপারহিরোদের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অ্যান্টি-হিরো রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট নামে একটি আইন প্রণয়ন করে ক্যাপ্টেন অ্যামেরিকা ওরফে স্টিভ রজার্স (ক্রিস ইভান্স) আর বাকি অ্যাভেঞ্জার্সদের মাঝে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
আয়রন ম্যান ওরফে টোনি স্টার্ক (রবার্ট ডাউনি জুনিয়র) সুপারহিরোদের বাড়াবাড়িতে লজ্জিত, সেও বিশ্বাস করে তাদের এই আইনের অধীনে থাকা উচিত। অন্যদিকে স্টিভ ব্যক্তি স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। তার সঙ্গে সরকারের মুখোমুখি অবস্থার পরিস্থিতি হয়। তার ওপর বন্ধু স্টার্কের সঙ্গেও তার বিরোধের জন্ম হয়, শেষে এই বিরোধে স্টিভের প্রতিপক্ষ হয় পুরো অ্যাভেঞ্জার্স। পাশাপাশি স্টিভের সঙ্গে তার পুরনো বন্ধু বাকি বার্নসের দেখা হয়। বাকি এক জটিল সমস্যায় পড়েছে। তাকে ব্রেইনওয়াশ করে এক আততায়ীতে পরিণত করা হয়েছে। এখন নিজের কাজের ওপর তার নিজের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। সে এখন বড় ধরনের বিপদে আছে কারণ কিছু লোক আর সরকারী এজেন্সি তার মৃত্যু চাইছে। স্টিভের সঙ্গে বাকির এই বন্ধুত্ব অ্যাভেঞ্জার্সের সদস্যরাও পছন্দ করছে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।