Inqilab Logo

শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

খুলনায় স্কুলছাত্রীকে গণধর্ষণ

খুলনা ব্যুরো : | প্রকাশের সময় : ৩০ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

খুলনায় দশম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে তিন বন্ধু মিলে গণধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অসুস্থ ছাত্রীকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়।
গত সোমবার দিনগত রাতে খুলনার মহানগরের খানজাহান আলী থানাধীন আফিল জুটমিল এলাকার আটরায় এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্তরা হলেন- রুস্তমের ছেলে সাগর (২২), রেনু মিয়ার ছেলে বিল্লাল (৩০) ও মো. টোকনের ছেলে সফিক (২৬)। এরা সবাই নগরের আটরার কলাবাগান এলাকার বাসিন্দা। মূল অভিযুক্ত আসামি সাগর। এ ঘটনায় সাগরের বাবা রুস্তমকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য আটক করা হয়েছে।

খানহাজান আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম বলেন, আফিল জুট মিল এলাকার একটি মসজিদের মোয়াজ্জেনের মেয়ে গত সোমবার সকালে স্কুলে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর সাগর নামে এক যুবক তাকে কেনাকাটা করে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে সারাদিন মোটরসাইকেলে করে ঘুরে বেড়ায়। সন্ধ্যার পর আফিল জুট মিল এলাকায় ওই স্কুলছাত্রীকে সাগর, বিল্লাল ও সফিক মিলে ধর্ষণ করে। পরে খবর পেয়ে এলাকাবাসী মেয়েটিকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) ভর্তি করা হয়েছে।

রাতেই স্কুলছাত্রীর বক্তব্য রেকর্ড করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি ও ধর্ষকদের আটকের চেষ্টা চলছে বলেও জানান ওসি সফিকুল।



 

Show all comments
  • Mohammed Shah Alam Khan ৩০ জানুয়ারি, ২০১৯, ৯:২৯ এএম says : 0
    সংবাদটা পড়ার পর আমার যা মনে হচ্ছে সেটা হলো এই ধর্ষণের অভিযোগ পুলিশ ভাইদের জন্য একটা পকেট বানিজ্য। এখানে রুস্তম মিয়ার পকেট মোটা আছে বুঝা যায় তার ছেলে মেয়েকে কেনাকাটার প্রলোভন দিয়ে মটর সাইকেলে করে ঘুড়ে বেড়িয়ে তারপর কাজে লিপ্ত হয়েছেন। মানে সাগর যে ধনীর দুলাল এটা অবশ্যই মেয়াটা জানতো তাই সাগরের প্রলোভনে পরে সে তার সাথে মটর সাইকেলের পেছনে বসে ঘুড়া ঘুড়ি করেছে। আবার পুলিশের পিটানির ভয়ে রুস্তম মিয়ার পকেট খালি হবে এটাও স্বাভাবিক। পুলিশ মিয়া পিটানোর ভয় দেখিয়ে পকেট ভরবে আবার মামলাও চালু রেখে কাজ করছে বলার সুযোগ পাবে। আবার আসামীকে জামাই আদর করে পকেটা ভরবে এটাই সবাই দেখে আসছি এযাবৎ কাল। কাজেই এখন পুলিশের উপর কড়া নজর না দিলে এই ধর্ষণ খেলা বন্ধ হবে না। পুলিশের সহায়তা পায় বলেই কিছু ধনীর দুলাল এসব মনরঞ্জনের আয়োজন করে থাকেন এটাই সত্য বলে আমরা দেখে আসছি।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: গণধর্ষণ

১৯ এপ্রিল, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ