পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1720320009](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পাবলিক পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশে বাধ্যবাধকতা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। চলতি বছর এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষায়ও সেই নিয়ম বহাল থাকছে। তবে শুরুতে যেমন কঠোরভাবে তা অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছিল, এবার সেখান থেকে কিছুটা শিথীল করেছে মন্ত্রণালয়। যুক্তিযুক্ত কারণে কারও দেরি হলেও তাদের ঢুকতে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। যারা দেরিতে আসবেন, তারা নাম, রোল ও বিলম্বের কারণ রেজিস্ট্রারে লিখে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢুকতে পারবেন। গতকাল (সোমবার) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশের সময় সংক্রান্ত এক পরিপত্রে এই তথ্য জানিয়েছে।
পরিপত্রে বলা হয়েছে, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে সকল পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করে আসন গ্রহণ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থী এর পর (পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে) পরীক্ষা কেন্দ্রে আসলে রেজিস্ট্রারে নাম, ক্রমিক নং ও বিলম্বের কারণ উল্লেখ করতে হবে। বিলম্বে আসা পরীক্ষার্থীদের তালিকা প্রতিদিন কেন্দ্র সচিব সংশ্লিষ্ট বোর্ডকে অবহিত করবে। সব বিভাগীয় কমিশনার, বোর্ড চেয়ারম্যান ও জেলা প্রশাসক এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের পরিপত্রের অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর ওই সময়কার শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রশ্ন ফাঁস ঠেকাতে ওই বছরের জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা থেকে পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকা বাধ্যতামূলক করার কথা জানান।
একই দিনে জারি করা অন্য পরিপত্রে বলা হয়েছে, কেন্দ্র সচিব ছাড়া কেউ মোবাইল ফোন বা অননুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না। কেন্দ্র সচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিজার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করলে তাদের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পরীক্ষায় প্রত্যেক কেন্দ্রের জন্য একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট/কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে হবে। তারা ট্রোজারি/থানা থেকে কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা তার মনোনীত উপযুক্ত প্রতিনিধিসহ প্রশ্নপত্র গ্রহণ করে পুলিশ প্রহরায় কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট/কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়া প্রশ্ন বের করা যাবে না বা বহন করা যাবে না।
ট্রেজারি হতে পরীক্ষার কেন্দ্রে এমসিকিউসহ রচনামূলক/সৃজনশীলের সকল সেট প্রশ্নই নিতে হবে। প্রশ্নের সেট কোড পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে জানানো হবে বলে জানিয়ে আরেকটি পরিপত্রে বলা হয়েছে, পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থী এবং পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না।
আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশের চার হাজার ৯৬৪টি কেন্দ্রে একযোগে শুরু হবে এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষা। এতে অংশ নেবেন ২৫ লাখ ৭৩ হাজার ৮৫১ জন শিক্ষার্থী।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।