Inqilab Logo

শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১, ০১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

গাঁজা কম দেয়ায় ৯৯৯-এ ফোন!

চান্দিনা (কুমিল্লা) উপজেলা সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০৩ এএম

কুমিল্লায় ৩ কেজি গাঁজার টাকা নিয়ে ১ কেজি দেয়ায় ৯৯৯ এ ফোন দিলো এক নারী। ভোর ৬টায় কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার এস আই মো. জাকির হোসেনের কাছে ফোন আসে জরুরি পুলিশ সেবা ৯৯৯ থেকে। জানানো হয় ব্রাহ্মণপাড়া বাজারে এক নারী গাঁজা ব্যাবসায়ী রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে জাকির ফোর্স নিয়ে ছুটে গেলেন আসামি ধরতে।
তবে ঘটনাটা যে এমন হতে পারে তা ঘুনাক্ষরেও আন্দাজ করতে পারেনি ওই এস আই। পুলিশ আসার আগেই স্থানীয় পাইকারী মাদক কারবারীরা পালিয়ে যায়। তবে পুলিশের সাহায্য চেয়ে ৯৯৯ এ ফোন দেয়া খুচরা গাঁজা ব্যাবসায়ী নারী সালমা বেগম (৪০) কে আটক করে পুলিশ।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, গাঁজা ব্যাবসায়ী সালমা বেগম থাকেন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায়। স্বামীর নাম জসিম উদ্দিন। গ্রামের বাড়ি বরিশালের মুলাদীতে। কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার সীমান্ত এলাকার মাদক ব্যাবসায়ী আব্দুল রহিমের কাছ থেকে গাঁজা কিনে নিয়ে বিক্রি করেন তিনি ও তার স্বামী। রহিমকে ৩ কেজি গাঁজার জন্য টাকা দেয় সালমা। তিন কেজির টাকা নিয়ে তাকে গাঁজা দেয় এক কেজি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বাকবিতন্ডা হয় রহিমের সাথে। এক পর্যায়ে জরুরি পুলিশ সেবা ৯৯৯ এ ফোন দিয়ে বিস্তারিত জানায় সালমা।
পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই কৌশলে চলে যান পাইকারী মাদক ব্যাবসায়ী রহিম মিয়া। এক কেজি গাঁজাসহ আটক করা হয় সালমা বেগমকে। পুলিশ জানায় সালমা ও পলাতক মাদক কারবারী আব্দুল রহিম কে আসামী করে ব্রাক্ষণপাড়া থানায় মাদক আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: গাঁজা

২২ জানুয়ারি, ২০২২
২২ জানুয়ারি, ২০২২
আমার এক নিকটাত্মীয় মদ-গাঁজা সেবন করত। স্বামী-স্ত্রী প্রায় সময়মই ঝগড়া হতো, স্বামী তার স্ত্রীর গায়ে অনেক সময় হাত তুলত। স্ত্রীও খুব বেশী একটা ছাড় দিত না। আবার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অন্য পুরুষের সাথে দীর্ঘ দিন রাতে-বিরাতে গোপন ফোনালাপের অভিযোগ ছিল। তাদের দুই ছেলে আছে। স্বামী তার স্ত্রীর নামে ব্যাংক একাউন্টে ১৫-১৮ লাখ টাকার সম্পদ রেখেছিল। স্ত্রী বাপের বাড়ি গিয়ে সেগুলো হাত করে নেয় এবং নেশাখোর স্বামীর সংসার করবেনা বলে জানায়। এ অবস্থায় কয়েকটি ব্যর্থ আলোচনা বা বৈঠক হয়। প্রায় এক বছরের বেশী সময় পর স্ত্রী ওই স্বামীকে এক উকিলের মাধ্যমে ডাকযোগে ডিভোর্সলেটার পাঠায়। স্বামী বলে সে ওই লেটার রিসিভ ও সাইন করেনি। এর প্রায় এক বছর পর তার স্ত্রী ওই গোপন ফোনালাপের অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই বিয়ে করে। প্রশ্ন হলো স্ত্রীর এ তালাক ও পরবর্তী বিয়ে ইসলামের বিধান মতে সঠিক ভাবে হয়েছে কি না? আর না হলে এখন করনীয় কি?
১১ জানুয়ারি, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ