প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
অতি উৎসাহীদের কারণে বিরক্ত হয়ে ফেসবুকক ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছেন সঙ্গীতশিল্পী ন্যানসি। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ফেসবুক যোগাযোগের মাধ্যম। এখানে সবার সঙ্গে খুব সহজেই যোগাযোগ করা যায়। কিন্তু বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা এর খুব মিসইউজ করেন, যা করার কথা নয়, যা বলার কথা নয় সবই করা হচ্ছে, বলা হচ্ছে এখানে। তাছাড়া প্রাইভেসি বলেও কিছু থাকে না। একজন সাধারণ ভক্তও অভিভাবকের মত পরামর্শ দিয়ে ফেলেন। অহেতুক আগ্রহ দেখান সবকিছুতে। বাজে মন্তব্য করেন। তাই ফেসবুক থেকে সরে যাচ্ছি। তিনি বলেন, ফেসবুকের আসক্তিও খুব বাজে বিষয়। আমি গান ও পরিবারকে সময় দেয়াটাই উত্তম বলে মনে করছি। কারণ মেয়েরা এখন বড় হচ্ছে। তাদের সুষ্ঠুভাবে বেড়ে ওঠার পরিবেশ তৈরি করে দেয়াটাই এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। ন্যানসি বলেন, ফেসবুকে আমার অসংখ্য ফেক আইডি রয়েছে। যেগুলো নিয়ে নানা সময় বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়। দেখা যায় অনেকে সেই ফেক আইডির সঙ্গে চ্যাট করে। দেখা হলেই জিজ্ঞেস করে, আমাকে চিনেন না আপা, আমি ফেসবুকে আপনার সঙ্গে চ্যাট করি তো। বিষয়গুলো বেশ বিব্রত করে আমাকে। এসব ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে সবাইকে সাবধান থাকতে আমি আহŸান জানাচ্ছি। তিনি বলেন, আপাতত ফেসবুকে আসার ইচ্ছা নেই। তবে কখনও যদি নিরাপদ মনে করি তখন আসতেও পারি। ফেসবুকে অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি আমার একটা পেজও ছিল। মানুষ যেন বুঝতে পারে পেজটা আমার আসল এজন্য প্রতি সপ্তাহে এতে লাইভেও আসতাম। পরে দেখা যায়, লাইভের সেই ভিডিওগুলো নিয়ে অন্যরা এডিট করে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করে ইউটিউবে আপলোড করে। এগুলো এখন আর দেখতে ভালো লাগে না। তার ওপর আবার নিজের আইডিতে পারিবারিক কিছু ছবি ছেড়ে সেগুলো পাবলিক নয় শুধু ফেন্ডস মুড করে আপলোড করলেও সেগুলো কে বা কারা ছড়িয়ে দিচ্ছে। ঘরোয়া ড্রেসের সেই ছবিগুলো নিয়ে আমার সঙ্গে যোগাযোগ না করেই নিউজ করে দিচ্ছে। যে ছবিগুলো ফ্রেন্ডদের বাইরে কেউ দেখুন সেটা আমি চাচ্ছি না। কিন্তু প্রকাশ করে দিচ্ছে। তাই ফেসবুক থেকে সরে গেলাম। এখন থেকে ফেসবুকে আমার কোনো অ্যাকাউন্ট থাকবে না। যেগুলো পাবেন সেগুলোর সব ফেক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।