পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি কলকাতার নীলরতন সরকার হাসপাতালে বেশকয়েকটি কুকরশাবকের পিটিয়ে মারার ভিডিও ভাইরাল হয়। এই ঘটনায় ফুঁসে উঠেছেন টালিউডের নামীদামী তারকারাও। পথে নেমেও বিক্ষোভ করতে দেখা গেছে অনেককেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন অনেক তারকাই। তাদের মধ্যে অন্যতম টলিউড অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে ‘কুকুরছানা খুন’-এর ঘটনা নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি।
জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী লিখেছেন, ‘যারা কুকুরছানাদের ওভাবে পিটিয়ে মেরেছে, আমি চাই তাদেরও পিটিয়ে মারা হোক।’ একই পোস্টে তিনি আরও লেখেন- ‘জানি, জনপ্রিয় একজন প্রতিনিধি হিসেবে আমার একথা বলা উচিত নয়। কিন্তু এই মুহূর্তে আমি এসব কিছু মনে রাখতে পারছি না। আমার শহর আর সিটি অফ জয় নেই। কোনও আনন্দ আর নেই এখানে।’
কিন্তু মিমির এই বিতর্কিত পোস্টকে ভালো চোখে নেয়নি অনেকেই। তার বাড়িতেও কুকুর রয়েছে। যাকে পোষ্য বলার চাইতে নিজের সন্তান বলতেই বেশি স্বচ্ছন্দ্যবোধ করেন মিমি। তার ট্যুইটে আবেগের আতিশায্য নিয়ে বিতর্ক এখন চরমে। প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মিমির বক্তব্যের নিন্দা করেছেন অনেকেই। মিমি ইন্ডাস্ট্রিতে পশুপ্রেমী হিসেবেই পরিচিত। যেজন্য কট্টরভাবে প্রশ্ন তুলেছেন নেটিজেনদের অনেকেই। তারা বলছেন, মৃত্যুর শোক ভোলাতে কী করে মিমি আরেকটি মৃত্যুর কামনা করছেন!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।