পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের সিলেট জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী তুষার কান্তি সাহার বাড়ি ভারতে বলে অভিযোগ উঠেছে। সরকারের একটি দায়িত্বশীল মন্ত্রণালয়ের অধীনে কীভাবে সে কাজ করছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
রোববার জাতীয় সংসদে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে তুষার কান্তি সাহার বিরুদ্ধে ভারতীয় পাসপোর্ট ব্যবহারের অভিযোগ নিয়ে সংসদীয় কমিটিতে তোলপাড় হয়েছে। আগামী বৈঠকে তদন্ত রিপোর্ট কমিটির উপস্থাপনের জন্য বলেছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবরটি প্রচারিত হওয়ার পর বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠেছে বিতর্ক ও সমালোচনার ঝড়। এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার শীর্ষে ‘বাড়ি ভারতে অফিস করেন বাংলাদেশে’ ইস্যু।
এ বিষয়ে রেজওয়ান খান ফেইসবুকে লিখেছেন, ‘বৃষ্টিশ আমলে ছিলেন ইংরেজ সাহেবরা, পাকিস্তান আমলে খান সাহেবরা আর বর্তমানে ভারতের দাদারা! দেশ ও জাতি আজ দিশাহারা!’
এমডি শহিদুল ইসলাম রাজু লিখেছেন, ‘দেশের জনগণকে বেকার রেখে বিদেশিদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে।’
আবদুস সালাম মনে করেন, ‘এই দেশে এমন আরও হাজার হাজার নজির আছে।’
আপসোস করে রাসেল শেখ লিখেছেন, ‘এদেশে হাজার হাজার যুবক বেকার হয়ে বসে আছে, তাদের চাকরি নাই। অথচ ভারতের লোক এখানে চাকরি করে। হায়রে কপাল পোড়া জাতি আমরা।’
শরীফ আহমেদের প্রশ্ন, ‘দেশে হচ্ছেটা কি? দেশে কি সরকার আছে? দেশে লাখ লেখা লক্ষ লক্ষ যুবক বেকার। অথচ ভারতীয়রা পুরো দেশে রাজত্ব করেছে।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে মনির হোসাইন লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের সুশিক্ষিত মানুষ কি মরে গেছে নাকি? যে অন্য দেশের একজন ইঞ্জিনিয়ারকে সরকারি চাকরি নিতে হবে?’
সরকারের সমালোচনা করে মিজানুর রহমান লিখেছেন, ‘আমাদের সরকার দেখে না, এরা কারা? এদের চাকরি দিলো কে? এটা কি মগের মুল্লুক নাকি? আমদের দেশে লাখ লাখ বেকার, তাদের চাকরি নেই। আর এরা অন্য দেশ থেকে এসে চাকরি করে। হায়রে আমার দেশ!’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।