প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার : চট্টগ্রামের আঞ্চলিক গানের বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী কল্যাণী ঘোষ। তারই সন্তান মিঠুন চক্র পরিচিতি পেয়েছেন পারকাশন বা তবলা বাদক হিসেবে। চট্টগ্রামের তরুণ মিঠুন এবার মাকে উৎসর্গ করে গাইলেন নিজ অঞ্চলের ভাষার গান। কিংবদন্তি গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী সঞ্জীত আচার্যের জনপ্রিয় ‘বাঁশখালী মঈষখালী’ গানটিতে নতুনভাবে কণ্ঠ দিয়েছেন মিঠুন। গাওয়ার পাশাপাশি এর সঙ্গীতায়োজনও তারই। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান বাংলা ঢোলের ব্যানারে ডিজিটাল আকারে বের হয়েছে ‘সাম্পানওয়ালা’ শিরোনামের গানটি। মিঠুন চক্র বলেন, ‘মায়ের সঙ্গে সঞ্জীত আচার্যের জুটি এখনও তেমনি আছে। আমার গানে হাতেখড়ি তাদের কাছ থেকেই। তাদের আশীর্বাদ নিয়ে মূল গানটি ঠিক রেখে নতুনভাবে গেয়েছি। এটাকে রিমেক বলা যাবে না। আমি মনে করি, গানটি রিমেক করার কিছু নেই। মজার ব্যাপার হচ্ছে, গানটিতে বাজানো হয়েছে দেশীয় সব যন্ত্র। আর ভিডিওতেও রাখা হয়েছে নতুনত্ব। আশা করি, সবার কাছে গানটি উপভোগ্য মনে হবে।’ মিঠুন জানান, ‘বাঁশখালী মঈষখালি’ গানটির নতুন নাম দেয়া হয়েছে ‘সাম্পানওয়ালা’। এর ভিডিও ধারণ করা হয়েছে চট্টগ্রামে। এটি নির্মাণ করেছেন পংকজ চৌধুরী রনি। এতে মিঠুনের পাশাপাশি মডেল হয়েছেন সাবরিন। সঙ্গে আছেন বংশীবাদক জালাল। মিঠুন কিশোর বয়স থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পীদের সঙ্গে তবলা/পারকাশন বাজাচ্ছেন। এ আর রহমান প্রথমবার ঢাকায় এসেছিলেন বিসিবির কনসার্ট করতে। ওই সময় তার সঙ্গে মঞ্চ মাতিয়েছেন মিঠুনও। তবলা বাজানোর পাশাপাশি এখন থেকে গানও গাইবেন তিনি। ‘সাম্পানওয়ালা’র আগে মিঠুন প্রথমবারের মতো গান গেয়েছিলেন জনপ্রিয় গায়িকা ন্যানসির সঙ্গে। বাংলা ঢোল কর্তৃপক্ষ জানায়, রবি ও বাংলালিংক ব্যবহারকারীরা ৪৬৪৬৫ নম্বরে ডায়াল করে মুঠোফোন থেকে মিঠুনের গাওয়া গানটি শুনতে পাবেন। গ্রামীণফোন ও এয়ারটেল ব্যাবহারকারীদের ডায়াল করতে হবে ৪৬৪৬ নম্বরে। এ ছাড়া গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে ইধহমষধফযড়ষ অঢ়ঢ় অথবা ইধহমষধষরহশ ইধহমষধফযড়ষ অঢ়ঢ়. শিগগিরই বাংলা ঢোলের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হবে মিউজিক ভিডিওটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।