পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০২০ সালে বাংলাদেশে ৫জি চালু করা হবে বলে জানিয়েছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি)। বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড অপারেশন বিভাগের কমিশনার মোঃ রেজাউল কাদের জানান, সরকার ২০২০ সালে ৫জি চালু করার কথা ভাবছে। তবে তার আগে গ্রাহকদের আরও ডাটার (ইন্টারনেট) চাহিদা বাড়াতে হবে। এজন্য আমরা নতুন প্রযুক্তি আনারও চিন্তা করছে। যাতে করে ওই সময়ের আগে গ্রাহকদেরকে ৫জি’র উপযোগী করে তোলা যায়। বুধবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুরে বিটিআরসিতে টেলিকম রিপোটার্স নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ (টিআরএনবি) সদস্যদের সঙ্গে বিটিআরসির চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য উঠে আসে। বিটিআরসি’র সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ সভায় বিটিআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ জহুরুল হক, স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার মোঃ আমিনুল হাসান, সিস্টেম এন্ড সার্ভিস বিভাগের লে. কর্ণেল আজিজুর রহমান, টিআরএনবি সভাপতি মোঃ জাহিদুল ইসলাম সজল ও সাধারণ সম্পাদক সমীর কুমার দে বক্তব্য রাখেন। এসময় বিটিআরসি এর কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, সম্প্রতি বিটিআরসি বিভিন্ন ভেন্ডর ও অপারেটরদের সাথে ৫জি চালু করার বিষয়ে আলোচনা করেছে। এতে সকলেই জানিয়েছে বর্তমান যে ডাটার ব্যবহার এর চেয়ে ২২ ভাগ গ্রোথ হলে ৫জি চালুর উপযোগী হবে। এজন্য সরকার গ্রাহকদের ডাটার ব্যবহার বাড়াতে নতুন প্রযুক্তি আনার চিন্তা করছে। এর মধ্যে ফাইবার এট হোমের মতো ওয়ারলেস এট হোম টেকনোলজির চিন্তা করছে বিটিআরসি।
গত বছরের ২৫ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের উপস্থিতিতে দেশে প্রথম ৫জি টেস্ট করা হয়। দক্ষিণ এশিয়ার দেশে এটিই ছিল প্রথম ৫জি টেস্ট। সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় ও মোবাইল অপারেটর রবি এবং টেলিকম ভেন্ডর ওয়াওয়ে এই টেস্ট রানের আয়োজন করেছিল। গত বছর দেশে ৪জি চালু হয় এবং ২০১৩ সালে চালু হয় ৩জি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।