পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের সময় ফেসবুকে গুজব ছড়ানোর অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় অভিযুক্ত অভিনেত্রী কাজী নওশাবা আহমেদকে স্থায়ী জামিন দিয়েছেন আদালত। গতকাল মঙ্গলবার মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন ও আসামির হাজিরার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন নওশাবা আহমেদের আইনজীবী হাজিরাসহ জামিন স্থায়ী করার আবেদন দাখিল করেন। পরে ঢাকা মহানগর হাকিম মোহাম্মদ দিদার হোসেন আবেদনটি মঞ্জুর করেন। একই সাথে মামলার তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য আগামী ৩ মার্চ দিন ধার্য করেন। নওশাবার আইনজীবী ইমরুল কাওসার জামিন শুনানি করেন। এ সময় বিবাদী হাজির ছিলেন।
এর আগে গত ২১ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক দেবব্রত বিশ্বাস নওশবার অস্থায়ী জামিনের আদেশ দেন। গত ২০ আগস্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সাইবার সিকিউরিটি অ্যান্ড ক্রাইম বিভাগের পুলিশ পরিদর্শক রফিকুল ইসলাম নওশাবার চিকিৎসা শেষে তাকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করেন। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে রাখার আবেদন জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা। পরে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক মাহমুদা আক্তার শুনানি শেষে কারাগারে রাখার আদেশ দেন।
এর আগে ১০ আগস্ট দুই ও ৫ আগস্ট চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত। রিমান্ড শেষে ১৩ আগস্ট আদালতে পাঠানোর পর নওশাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আদালতে সোপর্দ করার আগেই তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করানো হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১৮ সালের ৪ আগস্ট শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে গুজব ছড়ান অভিনেত্রী নওশাবা আহমেদ। ফেসবুক থেকে তিনি লাইভে বলেন, জিগাতলায় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়েছে। একজনের চোখ উঠিয়ে ফেলেছে এবং চারজনকে মেরে ফেলেছে। তার এই উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে র্যাব ১-এর ডিএডি মো. আমিনুল ইসলাম উত্তরার পশ্চিম থানায় বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।