পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০১৫ সালের হিসাব অনুযায়ী বিশ্বে চরম দরিদ্রদের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষের বসবাস বাংলাদেশসহ মোট ৫টি দেশে। এ দেশগুলো হলো ভারত, নাইজেরিয়া, কঙ্গো, ইথিওপিয়া ও বাংলাদেশ। তবে অর্থনৈতিক অগ্রগতির হার থেকে বলা যায়, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত ও বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্য শূণ্যে নেমে আসবে। এক্ষেত্রে পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকতে পারে নাইজেরিয়া, কঙ্গো ও ইথিওপিয়ায়। বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইটে ‘হাফ অব দ্য ওয়ার্ল্ডস পুওর লিভ ইন জাস্ট ৫ কান্ট্রিস’- শীর্ষক এক প্রতিবেদনে এসব কথা লিখেছেন দিব্যনশি ওয়াধওয়া। এতে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে বিশ্বে চরম দরিদ্রের সংখ্যা ছিল ৭৩ কোটি ৬০ লাখ। এর মধ্যে ৩৬ কোটি ৮০ লাখ, যা কিনা মোট সংখ্যার অর্ধেক, তাদের বসবাস ছিল ওই ৫টি দেশে। যেসব মানুষের দিনে আয় এক ডলার ৯০ সেন্টের চেয়ে কম তাদেরকে চরম দরিদ্র হিসেবে ধরা হয়।
তাদের শতকরা হার ২০৩০ সালের মধ্যে কমিয়ে ৩ ভাগের নিচে নামিয়ে আনতে টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে বিশ্বব্যাপী। এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে। যদি এই ৫টি দেশের দারিদ্রকে কমিয়ে আনা যায় বড় আকারে তাহলে তা হবে বিশ্বের ওই লক্ষ্য পূরণের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যখন সাব সাহারান আফ্রিকার মতো একটি অঞ্চল বাদে সারা বিশ্বের চরম দারিদ্র্য প্রায় নির্মূলের কাছাকাছি যাবে তখন এ বিশ্ব দারিদ্র্যমুক্ত হওয়ার ছবি প্রকাশ করে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।