পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীদের হলফনামা দেখে কালোটাকা টাকা চিহ্নিত হলে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। সাবেক ও বর্তমান মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে তদন্ত হবে বলেও জানান তিনি। মঙ্গলবার সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, আমরা আগের থেকে অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী, কারণ বর্তমান সরকারের ম্যান্ডেট ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান। আমরা প্রত্যাশা করি সরকার আমাদেরকে সকল প্রকার সহযোগিতা করবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের ম্যান্ডেট বাস্তবায়নের জন্য যা যা করা দরকার আমরা করব। দলমত নির্বিশেষে কারো দিকে না তাকিয়ে কাজ করব। আমরা কারো দিকে তাকাব না।
তিনি বলেন, নিয়োগ বাণিজ্য, ভর্তি বাণিজ্য, স্বাস্থ্য-শিক্ষা বাণিজ্যসহ সমস্ত জায়গায় যেসব দুর্নীতি-অনিয়ম রয়েছে তা প্রতিরোধের চেষ্টা করব এবং তবে দমনেরও চেষ্টা করব আমরা। আমাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান চলছে, তা অব্যাহত থাকবে। কোনো বাধাই মানব না।
ইকবাল মাহমুদ বলেন, সাবেক বা বর্তমান বলে কোনো কথা নেই। দুর্নীতিবাজ হিসেবে খ্যাত, দুর্নীতির গন্ধ যেখানে আছে আমরা সেখানে থাকব। আপনারা যদি প্রশ্ন করেন সাবেক মন্ত্রী, সাবেক সরকারের অমুক, নো উই উইল নট ডিফারেন্ট ফর এ্যানিবডি। আমরা সবাইকে একই পাল্লায় মাপতে চাই। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের যে অঙ্গীকার, সরকারের পুর্ণসমর্থন নিয়ে আইন অনুযায়ী কাজ করবো। দুর্নীতি যিনিই করেছেন বা করবেন আমরা তাদেরকে ধরে আইন অনুসারে ব্যবস্থা নেব।
সদ্য বিদায়ী কোনো মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে দুদকের করণীয় সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, অভিযোগ যদি থেকে থাকে তাদের বিষয়ে অনুসন্ধান করব, আমরা দৃশ্যমান কিছু করব। আপনারও অভিযোগ দিতে পারেন। কথা এইটুকুই বলতে পারি যে, আপনারা এক মাস দুই মাসের মধ্যে দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে পাবেন। এটা আমার ডিউটি। দুদক চেয়ারম্যান বলেন, শুধু বেসিক ব্যাংকই নয়, অন্যান্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি বিষয়ে অগ্রগতি দেখতে পাবেন। আর্থিক খাতসহ সব খাতের দুর্নীতির বিষয়ে আমাদের জিরো টলারেন্স। তবে কতগুলো বিষয় আমাদের প্রধান ফোকাস থাকবে। আর্থিক দুর্নীতি এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আমরা আমাদের পরিপূর্ণ শক্তি দিয়ে আর্থিক দুর্নীতি বন্ধ করার চেষ্টা করব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।