পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এরশাদের অনুপস্থিতিতে জি এম কাদেরকে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনে নির্দেশ দিয়েছেন এইচ এম এরশাদ। গতকাল মঙ্গলবার দলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ স্বাক্ষরিত নির্দেশনায় জি এম কাদেরকে এ দায়িত্ব দেয়া হয়।
নির্দেশনায় এরশাদ বলেন, ‘আমি জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে পার্টির সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থকদের জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখছি যে, আমার অবর্তমানে পার্টির বর্তমান কো-চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের) জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন। আশা করি, পার্টির জাতীয় কাউন্সিল আমার মতো তাকেও চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে সার্বিক দায়িত্ব অর্পণ করবে। পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে আমি যতদিন দায়িত্ব পালন করবো জি এম কাদের আমাকে সহযোগিতা করবেন।’
জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্রের ২০/১/ক ধারা মোতাবেক এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। যা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে চিঠি উল্লেখ করা হয়েছে। এর আগে গত ৮ ডিসেম্বর এইচ এম এরশাদের পরেই দলের সাবেক মহাসচিব এবিএম রুহুল আমীন হাওলাদারের পদ মর্যাদা দেয়া হয়। ওইদিন এরশাদ স্বাক্ষরিত সাংগঠনিক নির্দেশ সম্বলিত চিঠিতে বলা হয়, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারকে পার্টির চেয়ারম্যানের বিশেষ সহকারী নিয়োগ করা হলো। তিনি পার্টি চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতে চেয়ারম্যানের সার্বিক সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করবেন। তার পদমর্যাদা হবে-পার্টির চেয়ারম্যানের পরে দ্বিতীয় স্থানে।
গত ৩ ডিসেম্বর পার্টির মহাসচিব পদ থেকে এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারকে সরিয়ে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গাকে দায়িত্ব দেন এরশাদ। এরশাদ স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘আপনাকে জাতীয় পার্টির মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হলো। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্যের পাশাপাশি আপনি এই অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করবেন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।