বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
নতুন বছরে আশানুরুপ পর্যটক আশা করছেন কক্সবাজারের পর্যটন ব্যবসায়ীরা। এতে করে পর্যটন ব্যবসাও ভাল যাবে বলেই মনে করছেন তারা। গত ডিসেম্বর মাসজুড়েই ছিল নির্বাচনী উন্মাদনা। সেই নির্বাচনী ঢেউ লেগে থমকে যায় কক্সবাজারে পর্যটক আগমনের স্রোত। পর্যটনের ভর মৌসুম ডিসেম্বরেও কক্সবাজার ছিল পর্যটক শূন্য।
প্রতিবছর ডিসেম্বরে সারা দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে। এছাড়া ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, ২৫ ডিসেম্বর খ্রিস্টানদের বড় দিন ও ৩১ ডিসেম্বর থার্টিফাস্ট নাইট উদযাপনকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারে আগমন ঘটতো লাখ লাখ দেশি বিদেশি পর্যটকের। কিন্তু ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনী ঢেউ যেন তা রুখে দেয়। এই দিবসগুলোতে এবারেই সম্ভবত ইতিহাসের সবচাইতে কম পর্যটক ছিল কক্সবাজারে। এ কারণে গেল বছর গোটা ডিসেম্বর মাসই লোকসান গুণেছেন কক্সবাজারের পর্যটন ব্যবসায়ীরা। নির্বাচন শেষ হলেও ব্যবসায়ীরা শঙ্কায় ছিলেন নির্বাচন পরবর্তী সংঘাত সংঘর্ষের। কিন্তু নির্বাচন পরবর্তীতে তেমন কিছু ঘটেনি। পরিবেশ পরিস্থিতি গুমট হলেও শান্তই রয়েছে। এই সুযোগে ভ্রমণ পিয়াসুরা ছুটে আসছেন কক্সবাজারে। ১ জানুয়ারি কক্সবাজার সৈকতে দেখা গেছে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার পর্যটকদের ছুটাছুটি। ঢাকা ও কুমিল্লার কয়েকজন পর্যটক নারী পুরুষের সাথে কথা হয় এসময়। তারা জানান, নির্বাচনে ভোট দেবার আগ্রহ ছিল প্রবল। তাই ভোটের আগে কক্সবাজার সফর বাতিল করেছেন তারা। কিন্তু ভোট দেয়াতো হয়নি। তাই ভোটের পরের দিনই আসেন কক্সবাজার।
এদিকে হোটেল মোটেল জোনে খবর নিয়ে জানা গেছে, ১ জানুয়ারি থেকে বুকিং শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যেই বেশ কিছু পর্যটক কক্সবাজার এসে পৌঁছান।
কয়েকটি হোটেল কর্তৃপক্ষ জানান, নির্বাচনের আগে ভোটের করণে পর্যটক আসেনি। আর নির্বাচনোত্তর সহিংসতার আশঙ্কায় বুকিং ছিল কম। তবে সে আশঙ্কা এখন নেই। তাই নতুন বছরে তারা আশানুরুপ পর্যটক আসবেন বলেই মনে করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।