রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
মুন্সিগঞ্জ-১ (সিরাজদিখান-শ্রীনগর) আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ হাতপাখা প্রতীক প্রার্থী কে. এম আতিকুর রহমান গতকাল বেলা ১২ টার দিকে সিরাজদিখানে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। ভোট কারচুপি, পোলিং এজেন্ট বের করে দেয়া, কক্ষের গোপন কক্ষে প্রবেশ না করে প্রকাশ্যে ভোট দেয়া, প্রশাসনের সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগে এই সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। এ সময় তিনি জানান, মৌখিকভাবে প্রিজাইডিং অফিসার ও উপজেলা সহকারি রিটার্নিং অফিসারকে জানিয়েছেন। ব্যপক অনিয়ম হওয়ায় তিনি মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে পুন:নির্বাচনের দাবি জানান। তবে তার লিখিত অভিযোগ জেলা রিটার্নিং অফিসারকে তিনি জানাবেন বলে জানান। তাদের কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা পাবেন তারা জানাবেন।
এ সময় তিনি আরো বলেন, জোর করে যে ভোট নিচ্ছে এটা কে গণতান্ত্রিক দেশের ভোট বলে না। এ নির্বাচন মেনে নিতে পারি না। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনের ভোটাররা ভোট দিতে পারেনি। ভোটগুলো জোর করে নিয়েছে, এভাবে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হতে পারে না। হাতপাখার বিজয়কে ছিনিয়ে নিয়ে নৌকা মার্কার লোকজন কেন্দ্রগুলো দখল করে নিয়েছে। রিটার্নিং, প্রিজাইডিং ও পুলিশ প্রশাসনের কোন সহযোগিতা পাই নাই, সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন কে. এম. আতিকুর রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিরাজদিকান উপজেলা সভাপতি মাওলানা ওবায়দুল হক, সহ-সভাপতি আলহাজ হানিফ শেখ ও আলহাজ রুহুর আমীন বেপারী, সেক্রেটারি হাফেজ মো. কবির হোসেন, শ্রীনগর উপজেলা সভাপতি আলহাজ মাকছুদুর রহমান, সিনিয়র সদস্য আলহাজ সাদেক হোসেন, সেক্রেটারি মুফতি শাহাদাত হোসাইন প্রমুখ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।