যশোর ব্যুরো : অজ্ঞানপার্টির কবলে পড়ে যশোর শহরের বাসিন্দা কাজী মাহমুদুল হক (৩০) নামে এক যুবকের মুত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় তার বড় ভাই কাজী মজিবুল হক (৩৫) খুলনা মেডিকের কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে লড়ছেন। মৃত কাজী মাহমুদুর হক যশোর শহরের ৪৬, অম্বিকাবসু লেনের কাজী মোজাম্মেল হকের পুত্র। তার ভাই কাজী আনোয়ারুল হক জানান, কদুই ভাই সোমবার সকালে বাসা থেকে বের হয়। এরপর আর বাড়ি ফেরত আসেনি। তাদের মোাইলের সংযোগ বন্ধ হয়ে যায়। যোগাযোগ করেও আর সন্ধ্যান পাওয়া যায়নি। মঙ্গলবার রাত ৯ টারদিকে শহরের পালবাড়ির মোড়ে একটি বাস থেকে অজ্ঞান অবস্থায় তাদের দ’ুভাইকে ফেলে রেখে চালক চলে যায়। তখন পালবাড়ী এলাকার এক ব্যক্তি তাদের উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে ভর্তি করার কিছুক্ষণ পর কাজী মাহমুদুল হক মারা যান। কাজী মজিবুল হককে খুলনা মেডিকেল কলেজে স্থানান্তর করেন।
ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে আত্মহত্যা
যশোরে চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে শারমিন খাতুন (২৫) এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার রাতে শহরের শংকরপুর রেলস্টেশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শারমিন খাতুন সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার রামভদ্রপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ হুসাইনের স্ত্রী। কোতয়ালি থানা পুলিশ জানায়, যশোর শহরের শংকরপুর রেল স্টেশনের কাছে ট্রেনের নিচে ঝাপ দেয় শারমিন খাতুন। এতে তার পা ও মাথা কেটে যায়। পরে শহরের বারান্দিপাড়ার অমিত নামে এক যুবক তাকে উদ্ধার করার পর যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কিছুক্ষণ পার তিনি মারা যান।