Inqilab Logo

মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১, ২০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

দক্ষিণ-পশ্চিমের ৩৬টি আসনের দৃশ্যপট পরিবর্তন

বিশেষ সংবাদদাতা,যশোর ব্যুরো : | প্রকাশের সময় : ১১ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০২ এএম

মুহূর্তে দৃশ্যপট পরিবর্তন। এটি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ৩৬টি সংসদীয় আসন এলাকার। প্রতীক বরাদ্দের পরই বাঁধভাঙ্গা জোয়ারের মতো দলীয় নেতা, কর্মী ও সমর্থকরা মাঠে নেমে পড়েন। তাদের পদভারে এলাকা রীতিমতো কাঁপছে। সরগরম হয়ে উঠেছে ভোটের মাঠ। চারিদিকে উৎসবমুখর পরিবেশ। সব মিলিয়ে ভোট রাজনীতি উঠেছে তুঙ্গে।
যশোর, খুলনা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা, নড়াইল, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গার ৫৯টি উপজেলা নিয়ে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল। এই অঞ্চলের ২২ হাজার বর্গকিলোমিটারের ১০ জেলার ৩৬টি সংসদীয় আসন এলাকায় প্রার্থী কর্মীরা শহর ও গ্রাম পাড়া মহল্লায় সমানতালে চালাচ্ছেন নির্বাচনী প্রচারণা। লিফলেট বিলি ও মাইকিং চলছে বেশ জোরেশোরে। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীরা টানা এক দশক পর নির্বাচন উপলক্ষে দলবদ্ধভাবে মাঠে নামতে পেরে যেন হাফ ছেড়েছেন।

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে জেলাওয়ারী আসন সংখ্যা হচ্ছে খুলনা ৬টি, যশোর ৬টি, ঝিনাইদহ ৪টি, কুষ্টিয়া ৪টি, চুয়াডাঙ্গা ২টি, মেহেরপুর ২টি, মাগুরা ২টি, নড়াইল ২টি, বাগেরহাট ৪টি, সাতক্ষীরায় ৪টি। এ অঞ্চলের রাজনৈতিক দলের নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের কদরও বেড়ে গেছে বহুগুণে। প্রার্থীরা নির্বাচনী মাঠ গুছাতে এখন পুরাদমে ব্যতিব্যস্ত। এই অঞ্চলে সব আসনেই প্রধান দু’টি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট এবং বিএনপির নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্ট এর মধ্যেই মূলত নির্বাচনী লড়াই সীমাবদ্ধ থাকবে বলে ভোট পন্ডিতরা অভিমত ব্যক্ত করেছেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন

৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ