Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রাচীন গুপ্তধন বা স্বর্ণমুদ্রা ইত্যাদি যার বর্তমান কোনো মালিকানা নেই, এগুলো যদি কোনো খাল, নদী, গোরস্তান বা রাস্তার মধ্যে মাটির নিচে পাওয়া যায়, তা হলে এটা যে লোক পাবেন, সে লোক কি এটার মালিক বলে সাব্যস্ত হবেন কি-না জানতে চাই। আর যদি কোনো ব্যক্তি এই মূল্যবা

মো. শাহীনুল ইসলাম
ইমেইল থেকে।

প্রকাশের সময় : ৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০৯ এএম

উত্তর : এ ব্যাপারে বাংলাদেশের আইন কি, তা ভালো কোনো আইনজ্ঞের কাছ থেকে জেনে নিন। শরিয়তের বিধান হচ্ছে যার জমিতে পাওয়া যাবে, সম্পদটি তার। ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থা চালু থাকলে এক পঞ্চমাংশ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে দিতে হবে। যদি ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা ছাড়া সরকারি বা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত কোথাও পাওয়া যায়, তা হলে এক হিসাবে সম্পদটি সরকারের তথা জনগণের। আর কেউ দাবিদার না থাকলে অথবা শত শত বছরের প্রাচীন সম্পদ হলে যে খুঁজে পাবে সেও নিতে পারে। তবে শর্ত হচ্ছে, এ ক্ষেত্রেও এক পঞ্চমাংশ রাষ্ট্রীয় কোষাগারে দিতে হবে। তবে, বাংলাদেশের আইনে প্রতœতত্ত¡ বা গুপ্তধন বিষয়ে যা কিছু আছে এ দেশের নাগরিকদের তা মেনে চলাই কর্তব্য।

সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিকহ ও ফতওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী

ইসলামিক প্রশ্নোত্তর বিভাগে প্রশ্ন পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]



 

Show all comments
  • Ismail ৭ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১১:০১ পিএম says : 0
    বাংলাদেশের জমির 'উশর বা খেরাজ'-এর বিধান জানিয়ে বাধিত করবেন। দ আর ইসলামিক লেখা পাঠানোর ই-মেইল জানতে চাই। শুকরান।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইসলাম

৩ মার্চ, ২০২৩
২ মার্চ, ২০২৩
১ মার্চ, ২০২৩
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ