বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
ঋণ ও বিলের বরখেলাফ, ভুল স্বাক্ষর, ত্রুটিপূর্ণ তথ্যসহ নানা অসঙ্গতির কারণে জেলার পাঁচ আসনে মোট ১২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। রবিবার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত মনোনয়নপত্র বাছাই শেষে জেলা রিটার্নিং অফিসার মঈনউল ইসলাম এসব প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল ঘোষণা করেন।
রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় সূত্র জানায়, নেত্রকোনা-১ (কলমাকান্দা-দুর্গাপুর) আসনে দলীয় মনোনয়ন পত্র না থাকায় আওয়ামী লীগের শাহ কুতুব উদ্দিন তালুকদার রুয়েল ও এরশাদুর রহমান মিন্টু, শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্যে অসঙ্গতি থাকায় এলডিপি মনোনীত প্রার্থী এম এ করিম আব্বাসী ও খেলাফত মজলিশের আব্দুল কাইয়ুম খান, হলফ নামায় স্বাক্ষর না থাকায় মুসলিম লীগের নজরুল ইসলাম, টেলিফোন বিল খেলাফের কারণে জাকের পার্টির মোস্তফা জামান আব্বাছের মনোনয়ন পত্র বাতিল করা হয়। জেলা পরিষদের সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি না নেয়ায় নেত্রকোনা-২ (সদর-বারহাট্টা) আসনে বাতিল করা হয় জাতীয় পার্টির প্রার্থী আসমা সুলতানার মনোনয়নপত্র। একই আসনে ভুল তথ্যের কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী এজাজুল হকের মনোনয়ন পত্রটিও বাতিল হয়। এদিকে এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরে অমিল থাকায় নেত্রকোনা-৪ (মদন-মোহনগঞ্জ-খালিয়াজুরি) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শফী আহমেদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়। এছাড়া নেত্রকোনা-৫ (পূর্বধলা) আসনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের স্বাক্ষরের অমিল থাকায় বাতিল করা হয় বিএনপি মনোনীত দুই প্রার্থী আবু তাহের তালুকদার ও রাবেয়া খাতুনের মনোনয়নপত্র। এছাড়া ঋণ খেলাফ ও এক শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের অমিল থাকায় ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেনের মনোনয়ন পত্রও বাতিল বলে ঘোষিত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।