পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার হিসেবে যোগদান করেছেন সাঈদা মুনা তাসনিম। তিনি যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রথম নারী হাইকমিশনার। বিদায়ী হাইকমিশনার মোঃ নাজমুল কাওনাইনের স্থলাভিষিক্ত হলেন তিনি। বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
নবনিযুক্ত হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম তার নতুন দায়িত্ব নিয়ে গত সোমবার লন্ডনে পৌঁছেন। হিথ্রো বিমানবন্দরে যুক্তরাজ্য সরকারের পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ অফিসের একজন সিনিয়র প্রতিনিধি এবং যুক্তরাজ্যে ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মুহাম্মদ জুলকার নাইন, বার্মিংহাম ও ম্যানচেস্টারে নিযুক্ত সহকারী হাইকমিশনার এবং লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে স্বাগত জানান।
পেশাদার কূটনীতিক সাঈদা মুনা তাসনিম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস)-এর ১১তম ব্যাচের একজন কর্মকর্তা। তিনি ১৯৯৩ সালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগ দেন। তিনি নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে এবং লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জাতিসংঘ অনুবিভাগ ও বহিঃপ্রচার অনুবিভাগের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
সাঈদা মুনা তাসনিম ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে ব্যাচেলর অব সাইন্স (প্রকৌশল) ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি লন্ডনের স্কুল অব অরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ থেকে পাবলিক পলিসি ও ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি লাভ করেন।
লন্ডনে হাইকমিশনার হিসেবে যোগ দেয়ার আগে সাঈদা মুনা তাসনিম থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন।
অন্যদিকে, মোঃ নাজমুল কাওনাইন থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে সাঈদা মুনা তাসনিমের স্থলাভিষিক্ত হলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।