পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকারে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, একাধিক মামলায় দণ্ডিত ব্যক্তি কি করে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নেন? বিষয়টি খতিয়ে দেখতে আমরা নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানাচ্ছি।
রোববার সকালে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের করা প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এসব কথা বলেন।
প্রসঙ্গত বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার আজ সকালে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে শুরু হয়েছে। মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলছেন লন্ডনে অবস্থানরত দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমি জাতির কাছে বলতে এখন পারি, একজন দণ্ডিত পলাতক আসামি এ ধরনের বক্তব্য দিতে পারে কিনা? নির্বাচন কমিশনের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। দুটি মামলায় দণ্ডিত পলাতক এ রকম কেউ এভাবে ভিডিও কনফারেন্স করে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে কিনা- আমি সেটি নির্বাচন কমিশনের কাছে জানতে চাইছি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ১৪ দল, জাতীয় যুক্তফ্রন্ট থেকে প্রার্থী তালিকা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। সামগ্রিক বিষয়ে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত দেবেন তিনি।
তিনি বলেন, গত নির্বাচনে ১৪ দলের যেসব প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন, তারা এবারও মনোনয়ন পাবেন এটি মোটামুটি নিশ্চিত।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, মনোনয়ন নিয়ে সব কিছুই ঠিক, এখন শুধু ফিনিশিং টাচটা বাকি আছে। আশা করছি, ৪-৫ দিনের মধ্যেই তালিকা দিতে পারব।
তিনি বলেন, আমরা উইনেবল ও ইলেক্টেবল প্রার্থী চাই। যিনি উইনেবল ও ইলেক্টেবল প্রার্থী বলে বিবেচিত হবেন, তাকেই মনোনয়ন দেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে যদি আওয়ামী লীগের বাইরে ১৪ দলের অন্য কাউকে বেশি সম্ভাবনাময় মনে হয়, তবে তাকেই আমরা মনোনয়ন দেব। সেই প্রার্থী জাতীয় পার্টি কিংবা অন্য কোনো শরিক দলেরও হতে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।