আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী থাকবে বলে জানিয়েছেন অাওয়ামী লীগ
সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল। তিনি বলেন, বিশ্বের কোনো গণতান্ত্রিক দেশে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন হয় না। তাই আমাদের দেশেও এটা সম্ভব না।
বুধবার দুপুরে গণভবনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সাথে সংলাপ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি, তাদের নেতাদের মুক্তি প্রভৃতি দাবি মেনে নিতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। এছাড়া আমাদের মন্ত্রী-এমপিরা নিজেরা কোনো সরকারি গাড়ি, পতাকা ব্যবহার করবে না, কোনো সরকারি সুবিধা নেবে না, এমপিদের কোনো ক্ষমতা থাকবে না। অন্য প্রার্থীরা যে সুযোগ-সুবিধা পাবেন, তারাও সেটা পাবেন। এর অতিরিক্ত কিছু হবে।
তিনি আরও বলেন ‘তারা সেনাবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি নিয়ে যেটা বলেছে সেটা হবে না। পৃথিবীর কোনো দেশে সেটা হয় না। নির্বাচনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে।’
এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক করতে দশ সদস্য বিশিষ্ট নির্দলীয় নিরপেক্ষ উপদেষ্টা পরিষদ নিয়ে নির্বাচন কালীন সরকারের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। একইসাথে অবশ্যই সংসদ ভেঙে দেয়া, প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ, খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের কথা বলেছে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন ফ্রন্টের প্রতিনিধি দল।